শাহীন খন্দকার: [২] বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, দ্বিতীয় ডোজ টিকা নেওয়ার পরে কেউ মারা গেছেন বলে জানা নেই, তবে প্রথম ডোজ টিকা নেওয়ার পরে কেউ কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। তাদের স্বাস্থ্যের এবং জীবনের ঝুঁকি নেই। অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা প্রাথমিকভাবে করোনা টিকা নিয়েছেন এমন ১০০ জনের মধ্যে জরিপ করে এই তথ্য পেয়েছি।
[৩] তিনি বলেন, করোনা মহামারিতে আশার আলো দেখাচ্ছে কোভিড১৯ ভ্যাকসিন। বাংলাদেশের জনগণ চলতি বছর ফেব্রুয়ারী থেকে ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু করেছে। উপাচার্য বলেন, এই ভ্যাকসিনের উৎপাদনকারি প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রেজেনেকার দাবি এই ভ্যাকসিন মানুষের শরীরে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত অ্যান্টিবডি তৈরী করতে সক্ষম।
[৪] তিনি আরও বলেন, টিকা নেওয়া যে ১০০ ব্যক্তির মধ্যে প্রত্যাশিত মাত্রায় এন্টিবডি পাওয়া গেছে। তবে প্রথম ডোজ টিকা যারা নিয়েছেন, তাদের মধ্যে অনেকের সর্দিজ্বর হয়েছে। পরবর্তীতে দ্বিতীয় ডোজ গ্রহনকারীদের মধ্যে এই হার প্রত্যাশিতভাবে কমে গিয়েছে। কিন্তু মনে রাখবেন টিকা নিলেও যে অসুস্থ হবেন তা নয়। করোনাভাইরাস বন্ধ হবে তাও বলা যাবেনা, বরং প্রতিবছর টিকা গ্রহনের একটা সম্ভবনা তৈরী হতে পারে।
আপনার মতামত লিখুন :