ওয়ালিউল্লাহ সিরাজ: [২] তিনি জাকার্তা মেট্রোপলিটন অঞ্চলে নিজ বাড়ির কাছে দারুসালাম আন-নুর নামের এতিমখানার শিশুদের শিক্ষা দেন। আনাদুলু
[৩] ইয়াহিয়া বলেন, আমি ১১ বছর যাবৎ জোকারের পোশাক পরে হেসে-খেলে শিশুদের কোরআন শিক্ষা দিই। এই পোশাক পরার কারণে আমি শিশুদের মনোযোগ বেশি আকর্ষণ করতে পারি। ক্লাশ শুরু করার আগে শিশুদের কলম, চকোলেট ইত্যাদি উপহার দিই। এই কারণে শিশুরা পুরো ক্লাশেই আনন্দের সাথে উপস্থিত থাকে। কোরআন শিক্ষা দেওয়ার বিনিময়ে আমি কোনো অর্থ গ্রহণ করি না।
[৪] তিনি আরো বলেন, এই পোশাক পরে প্রস্তুত হতে আমার মাত্র ১০ মিনিট সময় লাগে। আমাকে দেখে আমার ছেলেও এই পোশাক পরা শুরু করেছে।
[৫] এভাবে তিনি কোরআন শিক্ষা দেওয়ার কারণে প্রথমে অনেকেরই সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন। এমনকি তার বাবাও বিব্রত বোধ করতেন। আর তার স্ত্রী বলেছিলেন, তুমি এটা ছেড়ে নতুন কোনো কাজ করো।
[৬] ইয়াহিয়া মহামারির মধ্যেও স্বাস্থ্যবিধি পুরোপুরি মেনে শিশুদের একত্রিত করে কোরআন শিক্ষা দিচ্ছেন। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব