মাসুদ আলম: [২] কঠোর বিধিনিষেধের তৃতীয় দফায় লকডাউনে সোমবার অধিকাংশ সড়কে যানজট দেখা গেছে। সড়কে ব্যক্তিগত গাড়ির চাপ ছিলো বেশি। শপিং মলগুলোর সামনে ব্যক্তিগত গাড়ির লাইন ছিলো চোখে পড়ার মতো। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে অফিসগামী ও জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হওয়া মানুষদের। তৃতীয় দফায় বিধিনিষেধ ৫ মে শেষ হলেও ১৬ মে পর্যন্ত তা বাড়ানো হবে। তবে ৬ মে থেকে জেলার মধ্যে গণপরিবহন চালু থাকবে।
[৩] বিধিনিষেধের শুরুর দিকে স্বাস্থ্যবিধি বাস্তবায়নে পুলিশের যে সরব ভূমিকা ছিল, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা নিষ্প্রভ হয়ে গেছে। চেকপোস্ট গুলোতে পুলিশ সদস্যদের যে যারমতো দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে। আবার কোথাও কোথাও তো চেকপোস্টই গায়েব হয়ে গেছে।
[৪] পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, মার্কেট খুলে দেওয়ায় সড়কে যানচলাচল বেড়েছে। যারা সড়কে বেরিয়েছে তাদের অধিকাংশ শপিংয়ের জন্য। অধিকাংশ মানুষ স্বাস্থ্যবিধি মানতে নারাজা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তৎপর রয়েছে। মুভমেন্ট পাস চেকিং হচ্ছে। পাশাপাশি জরিমানাও করা হচ্ছে।
[৫] ভাটারা নুরেরচালার বাসিন্দা রেজাউল করিম বলেন, সড়কের অবস্থা দেখে বুঝার উপায় নেই দেশে বিধিনিষেধ চলছে। বিধিনিষেধের মধ্যেও যানজট। ‘মুভমেন্ট পাস’ নিয়ে বিধিনিষেধের শুরুতে যে কড়াকড়ি দেখা গেলেও এখন ‘মুভমেন্ট পাস’ চেক করতে দেখা যাচ্ছে না। সড়কে পুলিশের তৎপরতা কম থাকায় যে যারমতো চলাফেরা করছেন। গণপরিবহন ছাড়া সব যানবাহন চলছে।
আপনার মতামত লিখুন :