তন্ময় আলমগীর: [২] ঘরের মেঝেতে লুকিয়ে ছিল অন্তত অর্ধশতাধিক সাপের বাচ্চা। বিষয়টি টেরই পাননি ঘরের মালিক মো. মহিউদ্দিন খোকন ও তার স্ত্রী। রোববার (২ মে) সকালে ঘরের দরজার নিচে একটি সাপের বাচ্চা দেখতে পান খোকনের স্ত্রী। তা দেখে সন্দেহ হলে ক্রমেই আবিষ্কার হয় ঘরের মেঝেতে সাপগুলোর অমন বসবাস!
[৩] ঘটনাটি ঘটেছে কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ উপজেলার ১ নং কাদিরজঙ্গল ইউনিয়নের কুর্শ্বাখালী গ্রামে, স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. মহিউদ্দিন খোকনের বাড়িতে।
[৪] তিনি বলেন, রোববার সকাল সাড়ে ৮টায় আমার স্ত্রী দরজার নিচে একটা সাপের বাচ্চা দেখতে পায়। তখন সন্দেহ হয়- ঘরের কোথাও সাপের বাচ্চা ফুটেছে। সেই ধারণা থেকে প্রতিবেশীদের সঙ্গে নিয়ে ঘরের মেঝে খোঁড়া শুরু করি। এক পর্যায়ে সাপের আস্তানার সন্ধান মেলে। তবে মা সাপটিকে পাওয়া যায়নি।
[৫] পাশের বাড়ির বাসিন্দা মো. রুবেল হোসেনক বলেন, সাপের সন্ধানের খবর শুনে খোকনের বাড়িতে ছুটে যাই। তখন আমরাও সাপ মারতে শুরু করি। জমে যায় উৎসুক জনতার ভীড়। দেড় থেকে দুই ফুট আকৃতির অন্তত ৫১টি বাচ্চা সাপ মারা হয়। সম্পাদনা: জেরিন
আপনার মতামত লিখুন :