রাশিদ রিয়াজ : ডিবিসি টেলিভিশনের রাজকাহন অনুষ্ঠানে ড. সলিমুল্লাহ খান এ তথ্য দিয়ে বলেন ইংরেজদের আমলে ১০ হাজার মুসলমানের স্বাক্ষর সম্বলিত আবেদন পত্র গর্ভনরের কাছে জমা দেওয়া হয়েছিল ইংরেজি শিক্ষার জন্যে। ইংরেজরা সে সুযোগ দেয়নি। তিনি বলেন ১৮৬০ সালে দেওবন্দ কওমী মাদ্রাসা চালু করে এটি আংশিক সত্য কারণ তারও অনেক আগে কওমী মাদ্রাসা ভারতবর্ষে চালু ছিল। বাংলাদেশের ৫ ভাগের ১ ভাগ জমির মালিকানা ছিল মাদ্রাসার। লাখেরাজ অর্থাৎ এসব জমির খাজনা দিতেন স্বাধীন নবাব, মোগল ও স্থানীয় জমিদাররা। ইংরেজরা তা বাজেয়াপ্ত করে। এমনকি ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসককে হাজী মুহম্মদ মহসিন তৎকালীন এক কোটি রুপি বার্ষিক ৫ শতাংশ সুদে ধার দিয়েছিলেন শিক্ষাখাতে বরাদ্দের জন্যে। এই টাকায় হিন্দু কলেজ, দিল্লি কলেজ গড়েছেন ইংরেজরা। এসব কলেজেই পড়েছেন বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, মাইকেল মধুসুদন দত্তের মত বিখ্যাত ব্যক্তিরা। বিস্তারিত ভিডিওতে দেখুন।