মিনহাজুল আবেদীন: [২] জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইইডিসিআর এর ভাইরোলজিস্ট তাহমিনা শিরিন মঙ্গলবার বিবিসি বাংলায় আরও বলেন, করোনাভাইরাস হচ্ছে আরএনএ ভাইরাস। যখন একটি ভাইরাস থেকে অনেকগুলো ভাইরাস তৈরি হয় তখন এগুলোর মধ্যে অনেক পরিবর্তন ঘটে।
[৩] ভাইরোলজিস্ট তাহমিনা শিরিন বলেন, জেনেটিক উপাদানের মধ্যে এই পরিবর্তন হয়। ব্যাকটেরিয়ারও ব্রেইন না থাকলেও এর মধ্যে এন্টি-মাইক্রোবিয়াল রেজিসটেন্স হয়। সব রুপান্তরের পদ্ধতি একই। বেঁচে থাকার জন্য এগুলোর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন ঘটে।
[৪] তিনি বলেন, ভাইরাস যখন মানব দেহে বা কোনো হোস্টের ভেতরে প্রবেশ করে তখন সেখানে গ্রাহক থাকতে হয়। করোনাভাইরাসের স্পাইক প্রোটিন ওই রিসেপ্টরের সাথে গিয়ে লাগে এবং ভাইরাসটি ভেতরে প্রবেশ করে। রূপান্তরের ফলে ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিনেরও পরিবর্তন ঘটে।
[৫] তিনি আরও বলেন, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়া বা টিকা গ্রহণের পরে মানুষের শরীরে যে এন্টিবডি তৈরি হয়, ভাইরাসের পরিবর্তনের কারণে এই এন্টিবডি সেই ভ্যারিয়্যান্টকে প্রতিরোধ করতে ব্যর্থ হয়। সম্পাদনা: মেহেদী হাসান
আপনার মতামত লিখুন :