শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ২৮ এপ্রিল, ২০২১, ০১:১১ দুপুর
আপডেট : ২৮ এপ্রিল, ২০২১, ০১:১১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কাবুল থেকে দূতাবাস কর্মী ফেরাচ্ছে অ্যামেরিকা

ডেস্ক রিপোর্ট: মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রক কাবুল থেকে দূতাবাস কর্মীদের ফিরিয়ে নেয়ার কাজ শুরু করে দিলো। তবে সেখানে দূতাবাস বন্ধ করে দেয়া হবে না। খুব সামান্য কর্মীকে রেখে কাজ চালানো হবে। তাদের নিরাপত্তার জন্য কিছু সেনা থাকবে। ডয়েচে ভেলে

আফগানিস্তানে অ্যামেরিকার কার্যকরি রাষ্ট্রদূত রস উইলসন জানিয়েছেন, ''সহিংসতা বাড়ছে। ঝুঁকিও বেড়ে গেছে। তাই এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তবে দূতাবাস কোনো পরিষেবা কম করছে না। আফগানিস্তানকে সব ধরনের সাহায্য করা হবে।''

দুই দিন আগেই জেনারেল অস্টিন মিলার জানিয়েছিলেন, ''মার্কিন সেনা আফগানিস্তানে ক্লোসিং অপরেশন শুরু করেছে। এবার আফগান সেনাকেই দায়িত্ব নিতে হবে।''

জো বাইডেন আগেই ঘোষণা করেছিলেন, আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা ১১ সেপ্টম্বরের মধ্যে দেশে ফিরবে। আগামী ১১ সেপ্টেম্বর হলো ৯/১১-র ২০তম বার্ষিকী।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আমলে তালেবানের সঙ্গে যে চুক্তি হয়েছিল, তাতে ১ মে-র আগে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করে নেয়ার কথা। তবে মিলার জানিয়েছেন, সেই প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। শুরু হয়ে গেছে দূতাবাস থেকে কর্মী দেশে ফেরানোও। তবে মার্কিন জেনারেল কেনেথ ম্যাকেঞ্জি জানিয়েছেন, ''আফগানিস্তানে ছোট আকারে দূতাবাস থাকবে। সেখানে সামান্য কয়েকজন সেনা থাকবেন। দূতাবাসের সুরক্ষার জন্য।''

তালেবান-সরকার চুক্তি হয়নি

তালেবানের সঙ্গে আফগানিস্তান সরকারের দীর্ঘ আলোচনা হলেও কোনো চুক্তি হয়নি। আপাতত আলোচনা বন্ধ। আগামী মাসে তা আবার শুরু হবে। তাই আশঙ্কা করা হচ্ছে, মার্কিন ও ন্যাটো সেনা চলে গেলে আফগানিস্তানে আবার গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।

আফগানিস্তানে বিশেষ মার্কিন দূত জানিয়েছেন, মানবাধিকতার ভঙ্গ হলে আফগানিস্তানে মার্কিন সাহায্য বন্ধ করে দেয়া হবে। তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, তালেবান যদি জোর করে সরকার দখল করে, তা হলে তাদেরও তার ফল পেতে হবে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তারা চাপের মুখে পড়বে। নিষেধাজ্ঞা জারি হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়