হাবিবুর রহমান: [২] উপজেলার বিশকাকুনী ইউনিয়নের ভূমি অফিসের পাশে যাত্রাবাড়ী ধানখালি খাল দখল করে অবৈধ স্থাপনা গড়ে উঠেছে। এতে করে দীর্ঘ খালটি সরু হয়ে পানিপ্রবাহ কমে যাচ্ছে। ফলে বিলে সেচ ও পানি নিষ্কাশনে বিঘ্ন ঘটার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
[৩] সরেজমিনে দেখা যায়, যাত্রাবাড়ী বাজারসংলগ্ন খালের পূর্ব ও পশ্চিমপাড়ে অবৈধ স্থাপনা জন্য আরসিসি পিলার স্থাপন করা হয়েছে।
[৪] ইতোমধ্যে ঐখানে দোকানঘর ও স্থাপনার সংখ্যা ৬-৭টি। দখলের কারণে খালটি সংকুচিত হয়ে নব্যতা হারাচ্ছে। বর্ষা মৌসুমে বিলের পানি খালে নামতে বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
[৫] খোঁজ নিয়ে জানা যায়, যাত্রাবাড়ী বাজার এলাকায় খাল দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করেছেন স্থানীয় কয়েকজন। তবে তারা খাল দখলের কথা স্বীকার করে বলেন, এখানে তাদের কয়েকটি ঘর আছে এখন তারা আরসিসি পিলার করে উপরের ছাদ দিয়ে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রেখেই ঘর তৈরি করবে। সরকারিভাবে যদি কোনো নিষেধাজ্ঞা আসে তাহলে তারা করবে না বলে জানান।
[৬] বিশকাকুনী ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মোঃ হাবিবুর রহমান জানান, করোনাকালীন সময় অফিস বন্ধ থাকায় সুযোগ নিয়ে তারা ফিলারগুলো করেছে। খবর পেয়ে তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছে।
[৭] সহকারী কমিশনারের (ভূমি) নাসরিন বেগম সেতু বলেন, খাল দখলের বিষয়টি জানেন না, তবে বিষয়টি দেখে আইনানুগ ব্যবস্থ নেওয়া হবে। সম্পাদনা: হ্যাপি