শিরোনাম
◈ চট্টগ্রাম বন্দরে সাইফ পাওয়ার টেকের যুগের অবসান, এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনী ◈ ১ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজের খেলায় তালেবান, পেছনে চীন-রাশিয়া-ইরান-ভারত! ◈ পাকিস্তানকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতে বন্যা, তোপের মুখে কঙ্গনা (ভিডিও) ◈ ৫ আগস্ট লক্ষ্য ছিল গণভবন, এবার জাতীয় সংসদ: নাহিদ ইসলাম (ভিডিও) ◈ গাজীপুরে মহানগর বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার ◈ দেশের জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় জনগণ ঐক্যবদ্ধ : মির্জা ফখরুল ◈ রেস্ট হাউজে ‘নারীসহ’ ওসি, আটক করে ‘চাঁদা দাবি’ ছাত্রদল নেতার, সিসিটিভির ফুটেজ ফাঁস ◈ আর একটি হত্যাকাণ্ড ঘটলে সীমান্ত অভিমুখে লংমার্চ: হুঁশিয়ারি নাহিদ ইসলামের ◈ ধামরাইয়ে ঋণ দেওয়ার কথা বলে গৃহবধুকে ধর্ষণ, আসামী গ্রেফতার ◈ গাজীপুরে চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতার বিএনপি নেতা স্বপন

প্রকাশিত : ২৩ এপ্রিল, ২০২১, ১১:৫১ দুপুর
আপডেট : ২৩ এপ্রিল, ২০২১, ১১:৫১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] রমজানে সিলেটের বাজারে চালের দাম লাগামহীন

আবুল কাশেম:[২] পবিত্র রমজান মাসে সিলেটের বাজারে চালের দাম লাগামহীন দাম বেড়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছে সব শ্রেণি পেশার মানুষ। খুচরা পর্যায়ে খোলা মিনিকেট ও নাজিরশাইল চাল বিক্রি হচ্ছে ৬৬ থেকে ৭০ টাকা কেজি। মাঝারি মানের পইজাম ও লতা চালের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫৬ থেকে ৬০ টাকা। আর গরিবের মোটা চালের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫২ থেকে ৫৪ টাকা।

[৩] বাজারে অস্বাভাবিক দাম বাড়ায় গত জানুয়ারি মাসে চাল আমদানির শুল্ক ৬২ দশমিক ৫০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশে নামিয়ে আনে সরকার। অবশ্য এই ছাড়ের সুফল মেলেনি। সরকার যখন চাল আমদানির শুল্ক কমানোর ঘোষণা দেয়, সে সময় রাজধানীর বাজার গুলোতে খুচরা পর্যায়ে নাজিরশাইল ও মিনিকেট চালের কেজি বিক্রি হচ্ছিল ৬০ থেকে ৬৪ টাকা। মাঝারি মানের পাইজাম ও লতা চালের কেজি ছিল ৫২ থেকে ৫৪ টাকা।

[৪] আর মোটা চাল ছিল ৫০ টাকার নিচে।কিন্তু রমজানের মাঝা মাঝি আসতেই সিলেটের পাইকারি বাজারের ব্যবসায়ীরা নানা অজুহাত দেখিয়ে চালের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন।সিলেটেরে কদমতলীর মালিক মিয়া জানান আমি প্রাইভেট একটি কোম্পানী চাকুরি করি চালের দাম দফায় দফায় বাড়ার কারণে আমরা মধ্যবিত্তরা বিপাকে পড়েছি। এখন এক কেজি মিনিকেট চাল কিনতে ৭০ টাকা গুণতে হয়। এ নিয়ে কারো সরকারের কোনো মাথাব্যথা নেই। সব দায়, কষ্ট যেন সাধারণ মানুষের।

[৫] তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে অধিকাংশ মানুষের আয় কমে গেছে। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম কমেনি। বরং উল্টো আরও বেড়েছে। সব মিলিয়ে আমাদের মতো সাধারণ মানুষেরা খুবই কষ্টে আছে।রিকশা ভ্যানচালক জমির উদ্দীন বলেন, লকডাউনের কারণে আমাদের আয় অর্ধেকের নিচে নেমে গেছে। দিনে একশ টাকা আয় করা কষ্টকর হয়ে গেছে।

[৬] এর মধ্যে তরিতরকারি সব কিছুর দাম বেশি। ৫৫ টাকার নিচে এক কেজি চাল পাওয়া যায় না। এখন বুঝেন, আমরা কেমন আছি। চালের দাম কম থাকলেও কোনো রকমে পানি দিয়ে সেদ্ধ করে খেতে পারতাম। কিন্তু পরিস্থিতি যা দাঁড়িয়েছে প্রতিদিন এক বেলা না খেয়ে থাকতে হয়।সম্পাদনা:অনন্যা আফরিন

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়