আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] মার্কিন প্রেসিডেন্টের ঘোষণা কার্যকর করা হলে যুক্তরাষ্ট্রের কার্বন স্তর ২০০৫ সালের অবস্থায় চলে আসবে। জো বাইডেন বলেন, তার প্রশাসন জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় প্যারিস জলবায়ু চুক্তি কার্যকরে বদ্ধপরিকর। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় বিশ্ব ধরীত্রি দিবসে বিশ্ব নেতাদের নিয়ে আয়োজিত অনলাইন কনফারেন্সে এ কথা বলেন তিনি।
[৩] একই সম্মেলনে চীনের সবুজ উন্নয়নের ঘোষণা দেন শি জিন পিং। শি আরও জানান, বেইজিং ২০২০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনবে। শি আরও জানান, তার দেশ কয়লার ব্যবহার কমিয়ে দেবে। সে দেশের ১৫তম পঞ্চবার্ষিকি পরিকল্পনাতেও বিষয়টির উল্লেখ আছে বলে জানান চীনা প্রেসিডেন্ট।
[৪] বরিস জনসন বিশ্বের অন্যতম প্রধান দূষক যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন ২০৩০ সালে যুক্তরাজ্য ৭৮ শতাংশ নিঃরণ কমাবে। ফলে তার দেশের পরিবেশ হবে ১৯৯০ সালের মতোই নির্মল।
[৫] জার্মান চ্যান্সেলর অ্যানগেলা মেরকেল জানিয়েছেন, তার দেশ ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ ৫২ শতাংশ কমাবে। তিনি আবারও জলবায়ু লড়াইয়ে ফিরে আসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে অভিবাদন জানান।
[৬] মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেস ম্যানুয়েল লোপেজ জানান, তার দেশ যে নতুন নতুন তেলক্ষেত্র আবিস্কার করছে, সেগুলো নিজ দেশেই ব্যবহার করা হবে। রপ্তানি করা হবে না। এর বদলে তার দেশ জলবিদ্যুৎ তৈরিতে মনোনিবেশ করবে।
আপনার মতামত লিখুন :