আনিস আলমগীর: বেসরকারি চাকরিজীবীদের মধ্যে আরেক শ্রেণি খুব কষ্টে আছে, তারা হচ্ছেন শিক্ষক। বিশেষ করে কিন্ডারগার্টেন শিক্ষকরা। আমাদের সমাজের অনেক নারী আছেন সংসারের পাশাপাশি চাকরি করার জন্য দূর-দূরান্তের কর্মস্থলে যাওয়ার পরিবর্তে বাসস্থানের কাছাকাছি কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষক হয়েছেন। এসব স্কুল এমপিওভুক্ত নয় বলে তারা সরকার থেকে কোনোরকম বেতন-ভাতা পান না। আবার স্কুলের বেতন খুবই সামান্য। স্কুল থেকে প্রাপ্ত অর্থের সঙ্গে তারা টিউশনির টাকা দিয়ে সংসার চালান। তাদের জীবনও আজ করোনার কারণে ওলটপালট হয়ে গেছে।
করোনায় অনেক কিন্ডারগার্টেন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অনেকের চাকরি চলে গেছে। টিউশনি বন্ধ। যাদের চাকরি আছে তারা বাসায় বসে অনলাইনে ক্লাস নেন। সরকার এদের আর্থিক সাহায্য করার কথা ভাবতে পারে। সামান্য সহযোগিতাও তাদের জীবনের হতাশা দূর করতে সহায়ক হবে। এমনকি করোনাকালে তাদের জন্য ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ দেয়াও একটা সাহায্য। ফেসবুক থেকে।
আপনার মতামত লিখুন :