আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২]মার্চের শেষাংসে করা সূচকে হয়েছিলো ৯ ধাপ অগ্রগতি। [৩]টিকা কার্যক্রমে গতি আনা না গেলে চলতি মাসে আরও পেছানোর শঙ্কা
[৪] ডিসেম্বর-জানুয়ারিতেও এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ১৭ থাকলেও এখন আছে ২৮ নম্বরে। টিকা কার্যক্রমে সাফল্য ভারত, যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশগুলোকে বাংলাদেশের উপরে নিয়ে গেছে। তবে এখনও পিছিয়ে নেদারল্যান্ড, বেলজিয়াম, সুইডেন, আয়ারল্যান্ড, ইতালির মতো অনেক দেশ।
[৫] ২৫ মার্চ করা র্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের স্কোর ছিলো ৫৪.৭। সেসময় পর্যন্ত এক মাসে প্রতি ১ লাখ জনসংখ্যায় করোনা শনাক্ত হয়েছিলেন ২০ জন। চলতি মাসে যা নিশ্চিত বাড়বে। সেসময় এক মাসে মৃত্যুহার ছিলো ১.১ শতাংশ। এটিও কিছুটা বেড়েছে। সেই সময়ের র্যাংকিং অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রতি ১০ লাখে ৫৩ জন করোনায় মারা গিয়েছিলেন। বর্তমানে তা ১০ লাখে ৬২। সেসময় পর্যন্ত টিকার আওতায় এসেছিলেন মোট জনসংখ্যার ১.৫ শতাংশ। প্রথম ডোজ টিকা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এই সংখ্যাও বাড়ার সম্ভাবনা নেই।
[৬] বর্তমানে টিকা সক্ষমতার উপরেই নির্ধারণ হচ্ছে কোন দেশ করোনাকালীর সময়ে বসবাসের জন্য উপযোগী। এ কারণেই শুরুতে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে থাকলেও যুক্তরজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত বেশ খানিকটা এগিয়েছে। ভারতের অবস্থান এখন ২০, যুক্তরাষ্ট্রের ২১ আর যুক্তরাজ্যের ২৫। অবশ্য বিশে^ সর্বাধিক টিকা দিলেও মোট জনসংখ্যার মাত্র ১.৮ শতাংশকেই টিকা দিতে পেরেছে দেশটি।
[৭] মোট জনসংখ্যার মাত্র ০.৩ শতাংশকে টিকা দিলেও শনাক্ত কম হওয়ায় এই র্যাংকিং এর শীর্ষে আছে নিউজিল্যান্ড। আর সবার তলানীতে আছে মেক্সিকো।