মিনহাজুল আবেদীন: [২] ১০৬৮ সালে একটি পরিবারের উদ্যোগে প্রায় সাড়ে আট একর জমির ওপর এই মসজিদ নির্মিত হয়েছিলো। জাতীয় মসজিদটি দেশের মুসলিমদের কাছে মর্যাদার স্থান। মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছে মক্কার কাবা ঘরের আদলে চারকোনা আকৃতিতে। এই মসজিদে একসঙ্গে চল্লিশ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। বিবিসি
[৩] বায়তুল মোকাররমের খতিব জানান, রমজান শুরুর অনেক আগেই তারাবিহসহ বিভিন্ন কর্মসূচির জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিলো। কিন্তু করোনা মহামারির কারণে গতবছরের মতো এবারও তারাবিহ এবং প্রতিদিন দুপুরে ও বিকেলে ধর্মীয় আলোচনা সীমিত পরিসরে করা হচ্ছে।
[৪] ইসলামী লেখক ওসমান গণি বলেন, এই মসজিদ নির্মাণের অনেক আগে থেকেই নতুন ঢাকার সীমানা বাড়তে থাকে। ফলে পুরোনো ও নতুন ঢাকার মানুষের কথা বিবেচনা করে এই জায়গা নির্বাচন করা হয়েছিল।
[৫] বায়তুল মোকাররমের খতিব মিজানুর রহমান বলেন, শুক্রবার জুম্মার নামাজে এই মসজিদে উপচে পড়া ভিড় হয়। আর প্রতি ঈদে পাঁচটি করে জামাত হয় এবং প্রতি জামাতেই থাকে হাজার হাজার মানুষের অংশগ্রহণ। তার কোনও লেশ এখন নেই।
[৬] তিনি বলেন, রমজান মাসে প্রতিদিন প্রায় পাঁচ হাজার মানুষের ইফতারের আয়োজন করা হতো। ধনী, গরিব-সব শ্রেণির মানুষ এক সঙ্গে বসে ইফতার করতো। তাছাড়া দেশি-বিদেশি অনেক পর্যটকও আসতো বায়তুল মোকাররম মসজিদ দেখার জন্য। সম্পাদনা: মেহেদী হাসান
আপনার মতামত লিখুন :