তাহমীদ রহমান: [২] ইন্দো প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে আঞ্চলিক নিরাপত্তা বজায় রাখা হোক বা অন্যান্য ক্ষেত্রে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক টিকিয়ে রাখা তাদের কাছে অত্যন্ত মূল্যবান। তবে আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক সুরক্ষা আইন লঙ্ঘিত হয়নি বলে আরো একবার দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আনন্দবাজার
[৩] এমন পরিস্থিতিতে আমেরিকার প্রতিরক্ষা বিভাগের মুখপাত্র নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করে বলেন, নিয়ম মাফিকই গত ৭ এপ্রিল ভারত মহাসাগরে নজরদারি চালিয়েছে ইউএসএস জন পল জোন্স রণতরী। আন্তর্জাতিক সমুদ্র সুরক্ষা আইন এবং স্বাধীনতাকে দীর্ঘ দিন ধরে সমর্থন করে আসছে যুক্তরাষ্ট্র।
[৪] আন্তর্জাতিক সমুদ্র সুরক্ষা আইন অনুযায়ী উপকূল থেকে ১২ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত এলাকা যেকোনও দেশের জলসীমা বলে বিবেচিত হয়। তবে জাতিসংঘের সমুদ্র আইন অনুযায়ী, উপকূল থেকে ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত এলাকায় অর্থনৈতিক কাজকর্ম চালানোর অধিকার রয়েছে যেকোনও দেশের।
[৫] তাই বিনা অনুমতিতে ভারতের নিজস্ব অর্থনৈতিক অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রেটর নৌবাহিনীর ঢুকে আসা ভালভাবে নেয়নি দিল্লি। ভারতের সঙ্গে যে সুসম্পর্ক বজায় রাখা যে তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ তা জানিয়ে মুখপাত্র বলেন, ইন্দো প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় আঞ্চলিক নিরাপত্তা সহ অন্যান্য সব ক্ষেত্রেই ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক টিকিয়ে রাখা অত্যন্ত মূল্যবান আমাদের কাছে।
[৬] এর পিছনে কোনও সামরিক অভিসন্ধি ছিল না বলে দাবি করেছেন পেন্টাগনের প্রেস সচিব জন এফ কিরবি। আনন্দবাজার /সম্পাদনা : রাশিদ
আপনার মতামত লিখুন :