শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ১৩ এপ্রিল, ২০২১, ০৩:০৮ রাত
আপডেট : ১৩ এপ্রিল, ২০২১, ০৩:০৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দরিদ্রদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে বিশেষ ব্যবস্থা: ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কার্যালয়ে হেল্প-ডেস্ক চালু

নিউজ ডেস্ক: হাজারীবাগ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কার্যালয়ে হেল্প-ডেস্ক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই ওয়ার্ডে বসবাসকারী বিভিন্ন বস্তিবাসী ও স্বল্প আয়ের বাসিন্দারা উপস্থিত থেকে তাদের সমস্যার কথা সরাসরি ওয়ার্ড কাউন্সিলরের সাথে আলোচনা করেন। ওয়ার্ড কাউন্সিলর জিন্নত আলী স্বল্প আয়ের বাসিন্দাদের সমস্যা কিছু সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান করেন এবং অন্যান্য সমস্যা সমাধানের আশ্বাস প্রদান করেন। গতকাল সোমবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কার্যালয়ে স্বল্প আয়ের মানুষদের জন্য ‘হেল্প-ডেস্ক’ প্রক্রিয়া একবারেই নতুন পদ্ধতি। মাসের এক বা একাধিক একটি নির্দিষ্ট দিনে ওয়ার্ড কাউন্সিলর শুধুমাত্র স্বল্প আয়ের মানুষদের সাথে বসবেন এবং তাদের সমস্যা সমাধান করবেন। জাতীয় ভিত্তিক বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা রিসোর্স ইন্টিগ্রেশন সেন্টার (রিক) এবং সলিডারিটিস ইন্টারন্যাশনালের (এসআই) কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ‘স্লাম-বেইজড্ সিটিজেন এ্যাকশন নেটওয়ার্ক (স্ক্যান)’ প্রকল্পের আওতায় এই প্রক্রিয়া ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৮টি ওয়ার্ডে চালু হয়েছে। দাতাসংস্থা ইউরোপীয় ইউনিয়ন এ প্রকল্পে আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতা দিচ্ছে।

ওয়ার্ড কাউন্সিলর জিন্নত অলী বলেন, হেল্প-ডেস্ক প্রথাটি চালু হওয়ার ফলে আমি দরিদ্র মানুষদের সাথে সরাসরি আলোচনা করতে পারছি। তাদের অনেক সমস্যা যা তারা কখনই বলতে পারত না, আজ তারা সরাসরি উপস্থিত থেকে আমাকে জানিয়েছে। আমিও যথাসম্ভব সমাধানের চেষ্টা করেছি। একজন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমার ওয়ার্ডে সকল শ্রেণি-পেশার বাসিন্দা আমার কাছে সমান। রিকের প্রকল্প সমন্বয়কারী এস. এম. এ. মুঈদ বলেন, নগরের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠি বিশেষ করে বস্তিবাসীরা পানি, পয়ঃনিষ্কাশন, বর্জ্য অপসারণসহ সব ধরনের নাগরিকসেবা চাহিদা অনুযায়ী পায় না। - ইত্তেফাক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়