২) ১৯৪৭ সালের ১১ জুলাই বাগদান পর্ব সারেন দু'জনে। এলিজাবেথ তখন রাজকুমারী ছিলেন আর ফিলিপ ছিলেন রাজপুত্র। ফিলিপ গ্রিসের রাজপুত্র হলেও তাঁর জীবন জড়িয়ে যায় ইয়োরোপের ইতিহাসের সঙ্গে।
৩) পেটি অফিসারদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে নেট প্র্যাকটিস করছেন ফিলিপ। কিছু দিন আগেই তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন।
৪) মেলবোর্নে ন্যাভাল ভিজিটে গিয়ে এই ছবি তোলেন গ্রিসের রাজপুত্র।
৫) এই ছবি এলিজাবেথ ও ফিলিপের বিয়ের দিন তোলা হয়েছিল। বিবাহকালে কিন্তু রানির সিংহাসনে বসেননি এলিজাবেথ।
৬) বিয়ের পর দু'জনে মধুচন্দ্রিমায় যান হ্যাম্পশায়ারের ব্রডল্যান্ড এস্টেটে। আর সেখানেই এই ছবি তোলা হয়।
৭) বাগদানের ঘোষণার পরেই এই বিয়ে নিয়ে সংশয় দেখা দেয় ইংল্যান্ডবাসীর মনে। কারণ ফিলিপ ব্রিটিশ ছিলেন না। কিন্তু সুদর্শন ফিলিপের মিষ্ট ব্যবহার এবং খেলাধুলোর দক্ষতা ব্রিটেনবাসীর মন জয় করে।
৮) ১৯২১ সালের ১০ জুন গ্রিসের করফু দ্বীপে জন্ম হয় ফিলিপের।
৯) এলিজাবেথকে বিয়ের পর ডিউক অফ এডিনবরা হন ফিলিপ। ছবিতে দেখা যাচ্ছে তাঁদের সন্তান প্রিন্স চার্লস ও প্রিন্সেস অ্যানকে।
১০) ফিলিপের নাম জড়িয়ে থাকবে ভারতের ইতিহাসের সঙ্গেও। কারণ ফিলিপের মা ছিলেন ভারতের শেষ ভাইসরয় লর্ড মাউন্টব্যাটেনের নাতনি।
১১) ইংল্যান্ডে মধুচন্দ্রিমা যাপন করতে এসেছিলেন জর্ডনের রাজা হুসেন ও তাঁর রানি দিনা। তখনই ব্রিটিশ রাজপরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয় তাঁদের।
১২) স্কটল্যান্ডের বালমোরাল প্রাসাদে রানি ও ফিলিপ উদযাপন করেছিলেন তাঁদের ৩২তম বিবাহবার্ষিকী।
১৩) তিন ছেলে চার্লস, এডওয়ার্ড আর অ্যানড্রিউকে নিয়ে এই ছবি তোলেন রাজদম্পতি।
১৪) ১৮৪৮ সালে রানি ভিক্টোরিয়ার সময় থেকেই স্কটল্যান্ডে হাইল্যান্ড গেমসে অংশগ্রহণ করেন রাজপরিবার।
১৫) নরফোকে বড়দিন পালন করছেন ফিলিপ। সঙ্গে আছেন নাতবউ কেট এবং ছোটনাতি হ্যারির তৎকালীন বাগদত্তা ও বর্তমান স্ত্রী মেগান মার্কলে (Meghan Markle)।
১৬) হাসপাতাল থেকে বেরোনোর সময় এই ছবি তোলা হয়। স্ত্রীকে সব রকম ভাবে সাহায্য করবেন বলে নৌবাহিনী থেকে অবসর নিয়েছিলেন ফিলিপ।
১৭) তাঁর শেষ ইচ্ছে ছিল যেন তাঁকে সমাধিস্থ করার সময় বেশি আড়ম্বর না করা হয়।
১৮) উইন্ডসর প্রাসাদে শেষ হল এক রাজপুত্রের বর্ণময় জীবন।
আপনার মতামত লিখুন :