রাহুল রাজ: [২] আসরটি হওয়ার কথা ছিল গত বছরই। কিন্তু করোনাভাইরাসের প্রকোপে তা স্থগিত করা হয়। নতুন সূচিতে গত ১লা এপ্রিল যখন বঙ্গবন্ধু নবম বাংলাদেশ গেমসের উদ্বোধন হয়।
[৩]অংশগ্রহণকারী সকল খেলোয়াড়ের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করেই গেমসের ভার্চ্যুালি উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ আনসারের শ্রেষ্ঠত্বের মধ্য দিয়ে পর্দা নামছে শনিবার। ৩১ ডিসিপ্লিনে ৩৭৮ স্বর্ণের মধ্যে গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত নিষ্পত্তি হওয়া ৩৪১ সোনার মধ্যে বাংলাদেশ আনসার জিতেছে ১৩২টি স্বর্ণসহ ২৬৯টি পদক।
[৪]১১৫টি স্বর্ণসহ ২৯৭টি পদক জিতে দুই নম্বরে আছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। ৬৩টি স্বর্ণ নিয়ে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর অবস্থান তিনে।
[৫]করোনা মহামারির জন্য সমাপনী অনুষ্ঠান সংক্ষিপ্ত করে বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশন। বিকাল সাড়ে পাঁচটায় বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের গেট উন্মুক্ত করা হয়। সন্ধ্যা সাড়ে ছ’টায় কোরআন তিলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় অনুষ্ঠান। এরপর জাতীয় সংগীত বেজে ওঠে। জাতীয় সংগীতের পরপরই ভার্চ্যুয়ালি বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের মহাসচিব, সভাপতি, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রী বক্তব্য রাখেন। সন্ধ্যা সাতটায় পনের মিনিটের একটি ভিজ্যুয়াল প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে দশ দিনের গেমসের চিত্র তুলে ধরা হয়। এরপরে কয়েক মিনিটের সংক্ষিপ্ত লেজার শো শেষে গেমসের মশাল নেভানোর মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘটে।
[৬]এবার ৭ জেলার ২৯টি ভেন্যুতে ৩১ ডিসিপ্লিনে ৫ হাজার ৩০০ ক্রীড়াবিদ লড়াই করেন ১ হাজার ২৭১টি পদকের জন্য।
আপনার মতামত লিখুন :