রাশিদুল ইসলাম : [২] আন্তর্জাতিক এক বিশেষজ্ঞ দল সতর্ক করে বলেছে ভাইরাস জনিত রোগ বৃদ্ধির মোকাবেলায় আমাদের অবশ্যই প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। এবং এ ধরনের প্রতিরোধের উদ্যোগই পারে কেবল মহামারীর কবল থেকে মানুষকে বাঁচাতে। ডেইলি মেইল
[৩] বন উজাড় ও গবাদিপশু বা বন্যজীবন নিয়ে বাণিজ্য বৃদ্ধি এধরনের ভাইরাস সংক্রমণ ও মহামারীর মত ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করে বলে বিশেষজ্ঞরা হুঁশিয়ার করেছেন।
[৪] জাতিসংঘের ২২ জন বিজ্ঞানীদের এই দল বলছে উদ্যোগ না নিলে একের পর এক মহামারীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়বে বিশ^। যা পূর্বের মহামারীরকে আরো ভয়ানকভাবে আঘাত হানবে। অধিক প্রাণহানির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। অর্থনৈতিক ক্ষতি আরো বাড়াবে।
[৫] বিজ্ঞানীরা বলছেন সংক্রামক রোগগুলির যেভাবে আমরা মোকাবেলা করি তা এক পরিবর্তনশীল পরিবর্তন ও প্রতিরোধমূলক অবস্থানের দিকে সরে যাওয়ায় এই মহামারীর যুগ থেকে বাঁচতে আমাদের সম্মিলিত উদ্যোগের কেনো বিকল্প নেই।
[৬] ১৯১৮ সালে স্প্যানিশ ফ্লু’র পর কোভিড হচ্ছে ষষ্ঠতম মহামারী। স্প্যানিশ ফ্লু’তে বিশে^ ২০ থেকে ৫০ মিলিয়ন মানুষ মারা যায়।
[৭] বিজ্ঞানীরা বলছেন আজ পর্যন্ত সব মহামারীর উৎস প্রাণীর মাধ্যমে জীবাণু থেকে সংক্রমণ ঘটলেও এর প্রতিটির উত্থান পুরোপুরি মানুষের ক্রিয়াকলাপে নিহিত রয়েছে।
[৮] প্রতিবছর প্রায় পাঁচটি রোগ মানবদেহে সংক্রমণ ঘটায় এবং এর কোনটি ছড়িয়ে পড়ার বা মহামারীতে রুপান্তরিত হওয়া শঙ্কা থেকে যায়।
আপনার মতামত লিখুন :