ইউসুফ মিয়া:[২] রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলার হাবাসপুর ইউনিয়নের হাবাসপুর অংশে পদ্মা নদীর ধুধু বালির চর যাত্রী ও পথচারীরা পাড় হচ্ছে ঘোড়ার গাড়ীতে চড়ে বালির কারণে কোন যানবাহন চলাচল করতে পারচ্ছে না তাই বেচে নিয়েছে ঘোড়ার গাড়ী।
[৩] এছাড়াও পদ্মা নদীর উপকুলে হাবাসপুরবাসীরা জানান বৈরী আবহাওয়া এবং পরিবেশ গত কারনে এবারে হাবাসপুরের পদ্মা নদী খেওয়া ঘাট থেকে পাংশার অংশ পর্যন্ত পদ্মা নদীতে প্রায় দুই থেকে আড়াই কিলোমিটার পথে বালির চর পড়ে গেছে তার জন্য যাত্রীদের এতো ভোগান্তি।
[৪] তবে উত্তরে পাবনা জেলার সাত বাড়ীয়া উপজেলা অংশে পদ্মা নদীর গতিপথ সচল আছে। কোন এক সূত্রে জানান যায় যে পাবনা জেলার সাত বাড়ীয়া খেওয়া ঘাট থেকে সাত বাড়ীয়া পর্যন্ত যাত্রীরা নৌকায় নদী পাড় হওয়ার পর পরই তাদেরকে ঘোড়ার গাড়ীতে করে ধুধু বালির চর পাড়ি দিয়ে হাবাসপুর খেওয়া পর্যন্ত আসতে হয়।
[৫] উত্তপ্ত এই বালি পথে ভ্যান রিকশা ইজিবাইক এবং অন্য কোন পরিবহন চলাচল না করায় যাত্রীদের আসা যাওয়ার একমাত্র প্রধান পরিবহন ঘোড়ার গাড়ী।তাও আবার দুই কিলোমিটার পথ যাত্রীপ্রতি গুনতে হয় ৩০ টাকা। অনেক যাত্রীর ঘোড়ার গাড়ী ভাড়ার টাকা না থাকায় শিশু এবং ব্যাগ নিয়ে চরম অসুবিধার মধ্যে পড়তে হচ্ছে।
[৬] সরোজমিনে গিয়ে এই দৃশ্য দেখা যায় এবং দীর্ঘদিন ধরে যাত্রীরা ঘোড়া গাড়ীতে পদ্মা নদীর ধুধু বালির চর পাড় হতে হচ্ছে।স্থানীয় চলাচলকারীদের মধ্যে বলেন, এই এলাকার জনগনের একমাত্র যাতায়াতের সড়ক হচ্ছে বালির উপরে ঘোড়ার গাড়ী দিয়ে এলাকার মানুষ হঠাৎ করে অসুস্থ্য হয়ে পরে তাহলে চিকিৎসার জন্য কোন হাসপাতালে দ্রুত সময়ের মধ্যে নিতে হলে নেই কোন এম্বুলেন্স নেই কোন যানবাহনের দেখা রাস্থায় মারা যেতে হবে।
[৭] সবচেয়ে বড় সমস্য প্রসূতি গর্ববতী মায়ের সু চিকিৎসার জন্য কোন চিকিৎসা দিতে পারি না সবকিছু মহানরাব্বুল আলামীনের উপরে ভরসা ।সম্পাদনা:অনন্যঅ আফরিন