কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] মিয়ানমারের ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞাসহ দেশটিতে বিনিয়োগ বন্ধ রাখবে দেশটি।
[৩] বঙ্গবন্ধু সেন্টার ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ ইন কানাডা আয়োজিত সেমিনারে যুক্ত হয়ে কানাডার একাধিক প্রতিনিধি এ আহ্বান জানিয়ে বলেছে, রোহিঙ্গা সংকটের বহু সময় পেরিয়ে গেছে। আসলে সমাধান কি? আমরা কি এ নিয়ে বাস্তবভিত্তিক কাজ করতে পেরেছি?
[৪] রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও সন্মানজন পরিবেশে প্রত্যাবসন নিশ্চিত করতে এখনই বৈশ্বিক বহুপক্ষীয় ফোরামগুলোর পদক্ষেপ নেওয়া
জরুরি।
[৫] এই সংকট শুধু বাংলাদেশের জন্য বোঝা এমনটা ভাববার সুযোগ নেই, দ্রুত এই সংকটের সমাধান না হলে আন্তর্জাতিক এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তায় যেমন হুমকি আছে তেমনি ভাবে বৈশি^ক অর্থনৈতিক প্রভাবও রয়েছে।
[৬] সংকটের শুরু থেকেই কানাডা মানবিক সহায়তার পাশাপাশি বাস্তবভিত্তিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাওয়ার প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে।
[৭] রাখাইনে সংগঠিত অপরাধের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে চলমান মামলায় সহায়তা করবে কানাডা।
[৮] কানাডার মানিতবা প্রভিন্সের ইন্ডিপেন্ডেন্ট সিনেটর গ্রুপের মারিলো মেকফেড্রা সিএম, আলবার্টা প্রভিন্সের সংসদ সদস্য হেলথআর মেকফেড্রা এবং সাস্কাতুন প্রভিন্সের সংসদ সদস্য ব্রাড রেদিকপ এসব কথা বলেন।
[৯] ভার্চুয়ালী এতে যুক্ত হয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, এই সংকট সমাধানে কানাডা নেতৃত্ব দিতে পারে। কানাডার জাতীয় সংসদ থেকে একটা বিবৃতি দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে আসিয়ানের সঙ্গে আলাপ করার উদ্যোগ নেওয়া যায়। কেন না বাংলাদেশ এবং কানাডা উভয়েই এই ফোরামের সদস্য।
আপনার মতামত লিখুন :