মিনহাজুল আবেদীন: [২] শুক্রবার (২ এপ্রিল) যমুনা টিভির এক প্রতিবেদনে পুলিশ জানায়, পরপর ৪টি মৃতদেহের ভুল ডিএনএ রিপোর্ট দেয়া হয়েছে। একাধিকবার রিপোর্ট পাঠানোর পরেও ভুল তথ্য দেয়া হয়েছে। কখনো নারী বা শিশুর ডিএনএ রিপোর্টের স্যাম্পল পাঠানো হয়।
[৩] ২০২০ সালে যমুনা নদী থেকে অর্ধগলিত একটি লাশ উদ্ধার করে রিপোর্টের জন্য মর্গে পাঠানো হয়। পুলিশকে আলামত হিসেবে দেয়া হয় পুরুষের ডিএনএর তথ্য, পরে সেটি যাচাই করলে নারীর তথ্য পাওয়া যায়।
[৪] হাসপাতালের ডোম রানা হরিজন বলেন, আমি সুইপার থেকে ডোমে আসছি। ডাক্তারের নির্দেশ মোতাবেক সব কাজ এবং তথ্য সংগ্রহ করি।
[৫] সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের আরএমও ডা. ফরিদুল ইসলাম বলেন, বেশির ভাগ সময় ভিসারা রিপোর্টের জন্য আসা হয় ২ থেকে ৬ মাস পর। সেজন্য রিপোর্টগুলো ত্রুটিপূর্ণ হয়।
[৬] পুলিশ সুপার হাসিবুল আলম বলেন, ডোমদের অদক্ষতার কারণে এই সমস্যাগুলো হচ্ছে। তবে ডাক্তারদের আরও মনোযোগী হতে হবে। সাবধানতা অবলম্বন করে কাজ করতে হবে। সম্পাদনা: রাশিদ
আপনার মতামত লিখুন :