শিমুল মাহমুদ: [২] স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. এ কে এম আহসান হাবিব জানিয়েছেন, ‘পূর্বনির্ধারিত ২ এপ্রিলেই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সার্বিক করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পরীক্ষা গ্রহণের সার্বিক প্রস্তুুতি এগিয়ে চলেছে।
[৩] তিনি জানান, পরীক্ষার্থীদের মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে তাদের জন্য প্রতিটি কেন্দ্রে একটি করে আইসোলেশন কক্ষ থাকবে। করোনাকালে কোনো পরীক্ষার্থীর আকস্মিক শ্বাসকষ্ট হলে তার চিকিৎসার জন্য অক্সিজেন সিলিন্ডারেরও ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে।
[৪] অধ্যাপক ডা. এ কে এম আহসান হাবিব বলেন, প্রত্যেক পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষা কেন্দ্রে আবশ্যিকভাবে মাস্ক পরিধান করে আসতে হবে এবং পরীক্ষার এক ঘণ্টা মাস্ক পরেই পরীক্ষা দিতে হবে। তবে কেউ মাস্ক পরিধান না করলে তাদের জন্য মাস্ক সরবাহের ব্যবস্থা থাকবে, তবে তা গণহারে নয়।
[৫] আগামী ২ এপ্রিল (শুক্রবার) সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এ বছর পরীক্ষার্থী সংখ্যা ১ লাখ ২২ হাজার ৮৭৪ জন। পাশাপাশি এ বছর করোনার কারণে সকলের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কেন্দ্র সংখ্যা ১৯টি এবং ভেন্যু সংখ্যা ৫৫টি করা হয়েছে। একই সঙ্গে কেন্দ্রের ভেতরে পরীক্ষা চলাকালীন পরীক্ষার্থীদের ও কেন্দ্রের বাইরে অপেক্ষমান অভিভাবকদের স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখতে বিশেষ নজরদারির ব্যবস্থা থাকবে। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু