সুমাইয়া ঐশী: [২] ইনডিপেন্ডেন্ট অবজার্ভারকে জিনজিয়াংয়ে প্রবেশাধিকার দিয়েছে দেশটি।
[৩] সোমবার জিনজিয়াংয়ের আঞ্চলিক সরকারের মুখপাত্র শু গুইসিয়াং বলেন, জিনজিয়াংয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। বাণিজ্যিক নীতিমালা ছেড়ে পশ্চিমা কোম্পানিগুলো এখন রাজনৈতিক চাল চালছে, যা উচিত নয়। আল জাজিরা
[৪] শু আরও জানান, ২০২০ সালে জিনজিয়াংয়ে উৎপন্ন তুলা আমদানি অস্বীকার করে এইচ অ্যান্ড এম। তাই, চীনের সঙ্গে আর ব্যবসা করতে পারবে না এই সুইডিস কোম্পানি।
[৫] জিনজিয়াংয়ে জোরপূর্বক শ্রমের মাধ্যমে পণ্য উৎপাদনের অভিযোগ এনে ঐ এলাকার সমস্ত তুলা ও টমেটোজাত পণ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ করে ওয়াশিংটন। এর বিপরীতে চীনের বক্তব্য ছিলো, দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করতে পশ্চিমা দেশগুলো সম্মিলিত প্রয়াস চালাচ্ছে। আল জাজিরা
[৬] পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে সুইডেনের এইচ অ্যান্ড এম কোম্পানি এবং যারা জিনজিয়াংয়ের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে তাদের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক শিথিল করে চীন। পাশাপাশি প্রতিবাদস্বরূপ চীনা নাগরিকরা নাইকি, এডিডাসের মতো পশ্চিমা কোম্পানির বিরুদ্ধে বয়কট ঘোষণা করে। এরপরই সোমবার শুয়ের এই বিবৃতি সামনে এলো।