শিরোনাম
◈ দুবাইয়ে বিকৃত যৌ.নাচার ব্যবসার চক্রের মুখোশ উন্মোচন এবার বিবিসির অনুসন্ধানে! ◈ জনপ্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তাকে বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে বদলি ◈ ‘আমার নাম স্বস্তিকা, বুড়িমা নই’ ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বস্তিকা ◈ তিন জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার ◈ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আবার বাড়ল ◈ আর্থিক সুবিধা নেওয়ায় কর কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ লড়াই ক‌রে‌ছে হংকং, শেষ দি‌কে হাসারাঙ্গার দাপ‌টে জয় পে‌লো শ্রীলঙ্কা ◈ দুর্গাপূজায় মণ্ডপ পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসকে আমন্ত্রণ হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের ◈ এ‌শিয়া কা‌পে ওমানকে হারা‌লো আরব আমিরাত ◈ বাংলাদেশ দলের বিরু‌দ্ধে আমা‌দের চ্যালঞ্জ নি‌য়ে খেল‌তে হ‌বে: আফগানিস্তান কোচ

প্রকাশিত : ২৫ মার্চ, ২০২১, ০৭:৪৩ বিকাল
আপডেট : ২৬ মার্চ, ২০২১, ১২:৫৭ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নতুন ভাইরাসের বিষয়ে বেনাপোল ইমিগ্রেশনে সতর্কতা

ডেস্ক নিউজ: ভারতের অন্ধ প্রদেশের গোদাবরি জেলার অজ্ঞাত একটি ভাইরাস সংক্রমণ রোধে ওই অঞ্চলের নাগরিকদের বাংলাদেশে আসা এবং বাংলাদেশিদের সেখানে যাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ মার্চ) বেনাপোল ইমিগ্রেশনকে চিঠি দিয়ে সতর্কতা ও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান হাবিব জানান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি পেয়ে ইমিগ্রেশন পুলিশকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। কোনোভাবেই যাতে ভারতের অন্ধপ্রদেশের ওই অঞ্চলের পাসপোর্টধারী যাত্রীরা বাংলাদেশে প্রবেশ করতে না পারে, সে বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

‘এছাড়া বাংলাদেশ থেকে যারা ভারতে যাচ্ছেন তারাও যেন কোনোভাবে অন্ধ প্রদেশে না যেতে পারেন, সেজন্যও যাত্রীদের সচেতন করা হচ্ছে। বেনাপোল ইমিগ্রেশন স্বাস্থ্য বিভাগকেও নির্দেশনা মানতে চিঠি দেওয়া হয়েছে বলেও জানান ওসি।

বেনাপোল ইমিগ্রেশন স্বাস্থ্য বিভাগের মেডিকেল অফিসার উৎপলা বিশ্বাস জানান, চিঠি পেয়ে সর্বোচ্চ নিরাপত্তার প্রতি সজাগ থাকতে বলা হয়েছে স্বাস্থ্য কর্মীদের।

এদিকে, করোনা সংক্রমণের সময় আবার নতুন করে অন্ধ প্রদেশের এই অজ্ঞাতরোগের কথা শুনে আতঙ্কিত হতে দেখা যায় অনেক পাসপোর্টধারী যাত্রীকে। এর আগে বেনাপোল ইমিগ্রেশনে ইবোলা, সার্স ও বার্ড ফ্লুসহ কয়েকটি ভাইরাস প্রতিরোধে নেয়া হয় সতর্কতা।

জানা যায়, যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হওয়াতে বাণিজ্য, চিকিৎসা, শিক্ষা ও ভ্রমণে বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ৮ থেকে ১০ হাজার দেশি-বিদেশি যাত্রী ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে যাতায়াত করে থাকে। বাণিজ্যিক কাজে অন্ধ প্রদেশে অনেকে যাতায়াত করেন।

বর্তমানে করোনা সংক্রমণের মধ্যে সতর্কতা সাপেক্ষে মেডিকেল, বিজনেস ও কূটনৈতিক ভিসায় দেড় থেকে দুই হাজার যাত্রী যাতায়াত করছে। এ সীমান্তে দেশি-বিদেশি মানুষের জনসংগম থাকায় সব সময় সংক্রমণের ঝুঁকি অন্য বন্দরের চেয়ে বেশি বলেও জানা গেছে। সূত্র: সময়টিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়