শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২৫ মার্চ, ২০২১, ০৭:৪৩ বিকাল
আপডেট : ২৬ মার্চ, ২০২১, ১২:৫৭ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নতুন ভাইরাসের বিষয়ে বেনাপোল ইমিগ্রেশনে সতর্কতা

ডেস্ক নিউজ: ভারতের অন্ধ প্রদেশের গোদাবরি জেলার অজ্ঞাত একটি ভাইরাস সংক্রমণ রোধে ওই অঞ্চলের নাগরিকদের বাংলাদেশে আসা এবং বাংলাদেশিদের সেখানে যাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ মার্চ) বেনাপোল ইমিগ্রেশনকে চিঠি দিয়ে সতর্কতা ও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান হাবিব জানান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি পেয়ে ইমিগ্রেশন পুলিশকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। কোনোভাবেই যাতে ভারতের অন্ধপ্রদেশের ওই অঞ্চলের পাসপোর্টধারী যাত্রীরা বাংলাদেশে প্রবেশ করতে না পারে, সে বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

‘এছাড়া বাংলাদেশ থেকে যারা ভারতে যাচ্ছেন তারাও যেন কোনোভাবে অন্ধ প্রদেশে না যেতে পারেন, সেজন্যও যাত্রীদের সচেতন করা হচ্ছে। বেনাপোল ইমিগ্রেশন স্বাস্থ্য বিভাগকেও নির্দেশনা মানতে চিঠি দেওয়া হয়েছে বলেও জানান ওসি।

বেনাপোল ইমিগ্রেশন স্বাস্থ্য বিভাগের মেডিকেল অফিসার উৎপলা বিশ্বাস জানান, চিঠি পেয়ে সর্বোচ্চ নিরাপত্তার প্রতি সজাগ থাকতে বলা হয়েছে স্বাস্থ্য কর্মীদের।

এদিকে, করোনা সংক্রমণের সময় আবার নতুন করে অন্ধ প্রদেশের এই অজ্ঞাতরোগের কথা শুনে আতঙ্কিত হতে দেখা যায় অনেক পাসপোর্টধারী যাত্রীকে। এর আগে বেনাপোল ইমিগ্রেশনে ইবোলা, সার্স ও বার্ড ফ্লুসহ কয়েকটি ভাইরাস প্রতিরোধে নেয়া হয় সতর্কতা।

জানা যায়, যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হওয়াতে বাণিজ্য, চিকিৎসা, শিক্ষা ও ভ্রমণে বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ৮ থেকে ১০ হাজার দেশি-বিদেশি যাত্রী ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে যাতায়াত করে থাকে। বাণিজ্যিক কাজে অন্ধ প্রদেশে অনেকে যাতায়াত করেন।

বর্তমানে করোনা সংক্রমণের মধ্যে সতর্কতা সাপেক্ষে মেডিকেল, বিজনেস ও কূটনৈতিক ভিসায় দেড় থেকে দুই হাজার যাত্রী যাতায়াত করছে। এ সীমান্তে দেশি-বিদেশি মানুষের জনসংগম থাকায় সব সময় সংক্রমণের ঝুঁকি অন্য বন্দরের চেয়ে বেশি বলেও জানা গেছে। সূত্র: সময়টিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়