আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] সংস্থাটির এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রধান রোরি মুঙ্গোভেন ডয়েচেভেলে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই কথা বলেন। তিনি বলেন, এই আইনের অনেক ধারাই সিভিল সোসাইটির কণ্ঠরোধ, সাংবাদিক ও সরকারের সমালোচদের জন্য ব্যবহার করা যায়।
[৩] রোরি বলেন, আমরা অতিমহামারিকালে দেখেছি এই আইনের ব্যপক ব্যবহার। গত বছর প্রায় ১৪০টির বেশি মামলা করা হয়েছে। যাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে তারা সরকারের অতিমহামারী সামলানোর নীতির সমালোচনা করেছেন, সমালোচনা করেছেন এই সংক্রান্ত দুর্নীতির অভিযোগের। এই আইনের সত্যকারের উদ্দেশ্য এটি ছিলো না।
[৪] তার মতে, এই আইনে এমন সব সাজা রাখা হয়েছে যা অস্বাভাবিক। কয়েকটি ধারা একেবারেই অজামিনযোগ্য। এই আইন নিয়ে এ কারণে সাধারণ মানুষের দুশ্চিন্তা রয়েছে। গত সপ্তাহেই আমরা দেখেছি লেখক মুশতাক আহমেদ পুলিশি হেফাজতে মারা গেছেন। ১০ মাস তিনি আটকা ছিলেন। জামিন চেয়েও পাননি।
[৫] তিনি বলেন, কথা বলার জন্য শাস্তি পেতে হতে হচ্ছে। এসব বাকস্বাধীনতার উপর আঘাত। আন্তর্জাতিক আইন বা বাংলাদেশের সংবিধান এটিকে সমর্থন করে না।
আপনার মতামত লিখুন :