কুয়াকাটা প্রতিনিধি:[২] শুটকি ব্যবসায়ীদের বছরের শুরুটাও হয়েছিলো ক্ষতি আর অনিশ্চয়তার মধ্যে দিয়ে।গত কয়েকমাসে স্থানীয় ও মার্কেট ব্যবসায়ীরা কোটি টাকা লোকসান দিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছিল।শত শ্রমিক জালের উপর বিভিন্ন প্রজাতি মাছ শুকাচ্ছে। কেউ আবার ঝাড় দিয়ে কুড়িয়ে মাছ একত্র করছে। কেউবা শুটকি মাছ বস্তা (প্যাকেট) করছে। অতঃপর তা পাঠিয়ে দিচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও এ কাজে যুক্ত রয়েছেন। কোন কোন জাইগায় ছোট বাচ্চাদেরও এ কাজে বড়দের সহায়তা করতে দেখা গেছে।
[৩] প্রতিদিন সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত চলে বেচা কেনা। এখানে সব শুটকি মাছ পাইকারী বিক্রি করা হয়। প্রাকৃতিকভাবে তৈরি করা হয় বলে এখানকার শুটকি মাছের সুখ্যাতি রয়েছে দেশজুড়ে। লইট্টা, চিংড়ি মাছের চাহিদা বেশি থাকায় এগুলো বেশি বিক্রি হয়। এ ছাড়াও রুপচাদা, চ্যাপা, ভেটকি, ছুরি, লবস্টার, পাবদা, কোরাল, ভোলসহ নানা প্রজাতীর সামুদ্রিক মাছ বিক্রি করা হয় এখানে।
[৪] গোড়াখালের শুটকি ব্যবসায়ী জহির নাজির বলেন, এবারে করোনার কারণে বেশিরভাগ শুটকি বিক্রি না হওয়ায় আমার ২০ লক্ষ টাকা লস হয়েছিল। তবে বর্তমানে আমি সপ্তায় ৭ লক্ষ টাকার মাছ সৈয়দপুরে পাঠাই। সম্পাদনা:অনন্যা আফরিন
আপনার মতামত লিখুন :