আখিরুজ্জামান সোহান: [৩] শুক্রবার অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টভুক্ত (ওইসিডি) এ দেশগুলোর রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এক যৌথ বিবৃতিতে এ আহ্বান জানান।
[৪] বিবৃতিতে বলা হয়, মুশতাক আহমেদ ২০২০ সালের ৫ মে থেকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ধারায় বিচারপূর্ব আটক অবস্থায় ছিলেন। আমরা জেনেছি যে, তাকে বেশ কয়েকবার জামিন দিতে অস্বীকৃতি জানানো হয়েছে। আটকাধীন অবস্থায় তার প্রতি যে আচরণ করা হয়েছে, তা নিয়ে উদ্বেগ আছে।
[৫] তারা আরও বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ধারাসমূহ ও এর প্রয়োগে আমাদের সরকারগুলোর যে উদ্বেগ আছে এবং একইসঙ্গে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন ও মানের প্রতি বাধ্যবাধকতার সঙ্গে এই আইনের সামঞ্জস্য সংক্রান্ত প্রশ্নগুলোর ব্যাপারে আমরা বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে অব্যাহতভাবে আলোচনা চালিয়ে যাব।
[৬] বিবৃতিতে সই করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল আর মিলার, ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন, কানাডার হাইকমিশনার বেনোইট প্রিফনটেইন, ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত উইনি এসট্রাপ পিটারসন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত রেনসে টেরিঙ্ক তিরিঙ্ক, ফরাসি রাষ্ট্রদূত জাঁ মারি সু, জার্মান রাষ্ট্রদূত পিটার ফারেনহোল্টজ, ইতালির রাষ্ট্রদূত নরিকো নুনজিয়াতা, নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত হ্যারি ভারওয়েজ, নরওয়ের রাষ্ট্রদূত এসপেন রিকটার-সেভন্দসেন, স্পেনের রাষ্ট্রদূত ফ্রান্সিসকো দি ওসিস বেনেতিজ সালাস, সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ফন লিনদে এবং সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাথালি শিউয়াখ।
[৭] তারা মুশতাক আহমেদের শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব