শরীফ শাওন: [২] জরিপে বলা হয়, গ্রামের শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষাজীবন অনিশ্চয়তায় ৪.৪১ শতাংশ এবং শহরে ১.৬৫ শতাংশ। এসকল শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাএ ৩.৫২ এবং ছাত্রী ৪.০৩ শতাংশ।
[৩] কুড়িগ্রামে ৬২ শতাংশ, সাতক্ষীরায় ৫৬, রাজশাহীতে ৩৯ এবং বরগুনায় ৪৬ শতাংশ শিক্ষার্থী অনলাইন শিক্ষার সুযোগ পাননি। অর্থাৎ চার জেলায় অনলাইন শিক্ষা থেকে বঞ্চিত ৫১ শতাংশ শিক্ষার্থী। চার জেলায় ৫৮ শতাংশ শিক্ষার্থীর ডিজিটাল ডিভাইস ছিলো না। এসকল শিক্ষার্থীর মধ্যে ছাত্র ৫২ শতাংশ এবং ছাত্রী ৬৫ শতাংশ।
[৪] মঙ্গলবার সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং (সানেম) এবং অ্যাকশনএইড বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগে জরিপটি প্রকাশ করা হয়েছে।
[৫] জরিপে জানা যায়, চারটি জেলায় মজুরি বা বেতনভুক্ত কর্মচারী বা কর্মকর্তাদের মধ্যে করোনাকালে ২৮ শতাংশ লোকের আয় অপরিবর্তিত রয়েছে, বেড়েছে ২ শতাংশের।
[৬] উদ্যোক্তাদের মধ্যে লাভ কমেছে ৮২ শতাংশের, অপরিবর্তিত ১৫ শতাংশ এবং বেড়েছে ৩ শতাংশের। ব্যবসা বা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সাময়িক বা স্থায়ীভাবে বন্ধ করতে হয়েছে ৩১ শতাংশের।
[৭] জরিপে আরও বলা হয়েছে, ৪০ শতাংশ নারি জানিয়েছেন তারা গণপরিবহনকে নিরাপদ বোধ করেন। ব্যাংক একাউন্ট বা মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট রয়েছে ৬৫ শতাংশ নারীর, ফেসবুক ও ইউটিউব ব্যবহার করেন ১৪ শতাংশ নারী, পরিবার পরিকল্পনা সম্পকে ধারণা আছে ৬৫ শতাংশ নারীর। তবে বিবাহিতদের মধ্যে এই হার ৬৭ শতাংশ, অবিবাহিতদের মধ্যে ৫৪ শতাংশ।
আপনার মতামত লিখুন :