মাহিন সরকার: [২] সম্প্রতি এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি) বাংলাদেশের প্রিমিয়ার লিগের পাঁচ ম্যাচ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে। যার তিনটি আরামবাগের ও দুটি ব্রাদার্স ইউনিয়নের বিরুদ্ধে। ম্যাচ পাতানোর অভিযোগ উঠায় বাফুফে বিব্রত। তবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে কোনও ছাড় দেবে না ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

[৩] মঙ্গলবার কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে প্রতিভা অন্বেষণ কর্মসূচির চূড়ান্ত পর্ব উদ্বোধন করতে গিয়ে গণমাধ্যমকে কাজী সালাহউদ্দীন বলেন, ফিক্সিং, বর্ণবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে বাফুফের অবস্থান জিরো টলারেন্স। কেউ দোষী প্রমাণিত হলে বহিষ্কার করা হবে।

[৪] এর আগে গত শনিবার বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ গণমাধ্যমকে বলেন, বাফুফের পক্ষ থেকে আরামবাগ ও ব্রাদার্স ইউনিয়নকে ম্যাচ ফিক্সিং, স্পট ফিক্সিং ও অনলাইন বেটিং সম্পর্কে জানতে চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে আছে আরামবাগের তিন ম্যাচ, ব্রাদার্সের দুই ম্যাচ।

[৫] ফিফা ও এএফসির পাতানো ম্যাচের ক্ষেত্রে শাস্তির নির্দিষ্ট বিধান রয়েছে। তারা যেভাবে অনুসরণ করে বাফুফেও তাই করবে।