খামারের মালিক পরের দিন সকালে উটের বাচ্চাটিকে দেখতে না পেয়ে খোঁজা শুরু করেন। কোথাও না পাওয়ায় পুলিশে খবর দেন। একটি লিখিত অভিযোগও দায়ের করেন তিনি। পুলিশ খামারে পৌঁছে উটের বাচ্চাটির সন্ধানে তল্লাশি চালিয়ে কোথাও সেটার খোঁজ না পাওয়ায় বুঝতে পারে যে উটের বাচ্চাটি চুরি হয়েছে। এরপর শুরু হয় তদন্ত।কয়েকদিন পর পুলিশের কাছে ওই যুবক জানায়, তার ফার্মের কাছে একটি উট পাওয়া গেছে। পরে পুলিশ তার খামারে একটি দল পাঠায়। কিন্তু তারা তার কথা শুনে বিশ্বাস করেনি। পুলিশ আরও তদন্তের সিদ্ধান্ত নেয়। উটটি চুরি হওয়া ফার্ম ও ওই যুবকের ফার্মের মধ্যে তিন কিলোমিটারের দূরত্ব রয়েছে। তবে ওই বাচ্চা উটটি হেঁটে এত দূর আসতে পারে না, এমনটাই দাবি পুলিশের।
পরে পুলিশের জেরায় ওই যুবক চুরির কথা স্বীকার করে জানান, বিরল প্রজাতির উটটির দাম বেশি। তাই প্রেমিকার জন্মদিনে উটটি উপহার হিসেবে দেওয়া হয়। রাতে ফার্ম থেকে উটটি চুরি করেছেন এবং নিজের ফার্মের কাছে উটটি পাওয়া গেছে এমন গল্প সাজান। শেষ পর্যন্ত ওই যুগলকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বাংলাদেশ প্রতিদিন
আপনার মতামত লিখুন :