সমীরণ রায়: [২] ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার কৃষি কাজে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়িয়ে কৃষিকে আধুনিক ও লাভজনক করতে নিরলস কাজ করছে। কৃষি যান্ত্রিকীকরণ ত্বরান্বিত করতে দক্ষ জনবল তৈরিতে ইতোমধ্যে মাঠ পর্যায়ে কৃষি প্রকৌশলীর ২৮৪টি পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। ফলে কৃষি যান্ত্রিকীকরণের দিকে যাচ্ছে। কিন্তু দেশে ক্ষেতগুলো ছোট। তাছাড়া কৃষকরা বিভিন্ন জমিতে বিভিন্ন সময়ে চারা রোপণ করেন। এতে কৃষি কাজে যন্ত্রের ব্যবহার সঠিকভাবে করা যায় না। ‘সমলয়’ পদ্ধতিতে চাষ করলে যন্ত্রের ব্যবহার সহজতর হবে। কৃষকের সময় ও শ্রম খরচ কমবে। কৃষক লাভবান হবে।
[৩] তিনি বলেন, রাইস ট্রান্সপ্লান্টারের মাধ্যমে প্রতি একর জমিতে এক ঘণ্টায় ধানের চারা রোপণ করা যায়। এতে একর প্রতি কৃষকের খরচ কমবে ৪ হাজার ৫০০ টাকা। আগামী ৪-৫ বছর পরে কেউ হাতে ধান রোপণ করবে না।
[৪] শনিবার টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে কেন্দুয়া গ্রামে ‘সমলয় পদ্ধতিতে রাইস ট্রান্সপ্লান্টারের মাধ্যমে ৫০ একর জমিতে/ ব্লকে ধানের চারা রোপণ উদ্বোধন ও কৃষক সমাবেশে’ তিনি এসব কথা বলেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
[৫] কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আসাদুল্লাহর সভাপতিত্তে এতে আরও উপস্থিত ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মেসবাহুল ইসলাম, বিএডিসির চেয়ারম্যান মো. সায়েদুল ইসলাম, ব্রির মহাপরিচালক ড. মো. শাহজাহান কবীর প্রমুখ।
আপনার মতামত লিখুন :