শিরোনাম
◈ দশম গ্রেডসহ তিন দফা দাবিতে আন্দোলনে প্রাথমিক শিক্ষকদের ওপর পুলিশের জলকামান ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ ◈ ‘নলকূপ বসাতে গেলেই বেরিয়ে আসছে গ্যাস’ ◈ রেসলার‌দের রিংয়ে বাস্তবে হামলা, নিষিদ্ধ ডব্লিউডব্লিউই চ্যাম্পিয়ন ম্যাকইনটায়ার ◈ নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি ◈ নির্বাচনের বিষয়ে কথা বলতে আসিনি— রাজশাহীতে আসিফ নজরুল ◈ পাকিস্তান-বাংলাদেশের বাণিজ্যে নতুন অধ্যায়: করাচি-চট্টগ্রাম শিপিং সেবা চালু ◈ ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যা: অভিযোগপত্রে যা বলেছে ডিবি ◈ শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিষয়ে এখন সবার একটি স্পষ্ট অবস্থান নেওয়া জরুরি : প্রেস সচিব  ◈ সাফারি পার্ক থেকে রিংটেইলড লেমুর চুরি, সীমান্ত হয়ে বিদেশে পাচার: বন্যপ্রাণী পাচার চক্রে সক্রিয় আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেট ◈ ‘আমি একজন হতভাগী, পরিস্থিতির শিকার হয়ে বাচ্চা রেখে গেলাম, দয়া করে কেউ নিয়ে যাবেন’

প্রকাশিত : ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ০৪:০৯ সকাল
আপডেট : ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ০৪:০৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কোম্পানীগঞ্জে অনির্দিষ্টকালের হরতাল চলছে

ডেস্ক রিপোর্ট: নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় অনির্দিষ্টকালের হরতাল চলছে। বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৬টা থেকে অনির্দিষ্টকালের এ হরতাল শুরু হয়েছে। যুগান্তর, নিউজ২৪

মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে কোম্পানীগঞ্জ থানার সামনে থেকে অনির্দিষ্টকালের এ হরতালের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা।

এদিকে আজ সকাল থেকে বসুরহাট পৌরসভা এলাকায় কোনো যানবাহন চলাচল করছে না। অধিকাংশ দোকানপাটও বন্ধ রয়েছে।

এর আগে সন্ধ্যা ৭টার দিকে নোয়াখালী জেলা প্রশাসক মো. খোরশেদ আলম খান, পুলিশ সুপার মো. আলমগীর, কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি মীর জাহেদুল হক রনি, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রবিউল হককে প্রত্যাহার এবং কোম্পানীগঞ্জের চরকাঁকড়া ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ নেতা (সন্ত্রাসী) ফখরুল ইসলাম সবুজ, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদল, ফখরুল ইসলাম রাহাতকে গ্রেফতারের দাবিতে নেতাকর্মীদের নিয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানার সামনে অবস্থান নিয়ে থানা ঘেরাও ও অবরুদ্ধ করেন মির্জা কাদের।

জানা গেছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় টেকেরবাজারে আওয়ামী লীগ নেতা ফখরুল ইসলাম সবুজ তার কিছু অনুসারীকে নিয়ে আবদুল কাদের মির্জার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করেন। সমাবেশে সবুজ মেয়র মির্জার বিরুদ্ধে অশালীন বক্তব্য দেন।

খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ফখরুল ইসলাম সবুজকে আটক করে পরে ছেড়ে দিয়েছে, এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে নিজের নেতাকর্মীদের নিয়ে থানা ঘেরাও করেন কাদের মির্জা। বিক্ষোভকারীরা থানার সামনের সড়কসহ পৌরসভার কয়েকটি সড়ক বাঁশ দিয়ে বন্ধ করে দিয়েছে।

আবদুল কাদের মির্জা বলেন, দায়িত্বে অবহেলার জন্য ডিসি, এসপি, ওসি, ওসিকে (তদন্ত) প্রত্যাহার, সন্ত্রাসী ফখরুল ইসলাম সবুজ, তার আশ্রয়দাতা সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদল ও ফখরুল ইসলাম রাহাতকে গ্রেফতার না করা পর্যন্ত এ আন্দোলন চলবে।

এ বিষয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি মীর জাহেদুল হক রনির বক্তব্য নিতে বারবার মোবাইলে চেষ্টা করার পরও তাকে পাওয়া যায়নি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়