স্বপ্না আক্তার: [২] মন আর শরীর তরতাজা রাখতে সবার প্রিয় পানিয় পণ্য চা চাষের সম্ভবনার দুয়ার খুলছে দেশের উত্তরের জেলা নীলফামারীতে। উপজলার কেশবা, নিতাই ও বাড়ি মধুপুর এলাকার কয়েক জন চাষী গড়ে তুলেছেন চা বাগান।
[৩]অনেক কোম্পানীর কাছে পাতা বিক্রি করে ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় চাষীদের চাঁদ-মুখে হতাশার ছাপ। অপরদিকে বাজারজাতের ক্ষেত্রে প্রক্রিয়াজাতকরণে কোম্পানীগুলো হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের মুনাফা।
[৪]এসব এলাকায় এখন চা আবাদ হচ্চে ৫০ একর জমিতে, পাশাপাশি চা বাগানে সাথে ফসল হিসেবে রোপন করা হয়েছে সুপারী গাছ। নীলফামারীর মাটি, আবহাওয়া, তাপমাত্রা ও গড় বষ্টিপাত অনুকুলে থাকায় নীলফামারী চা চাষের জন্য অনেক বেশী সমৃদ্ধ। পাশাপাশি নীলফামারীর পাতাও অনেক বেশী মানসম্মত।
[৫]সক্ষেত্রে আখতারুজ্জামান রুবেল এই বাগান মালিক নীলফামারীতে চা প্রক্রিয়াজাত কারখানা প্রতিষ্ঠায় সরকারী সহযোগীতা চায় দাবী করলেন। সব খরচ বাদ দিয় তাতে মুনাফা হচ্চে মাত্র ৪৫ টাকায়। আর ফ্যাক্টরী মালিকরা ওই পাতা প্রক্রিয়াজাত শেষে পাচ্ছেন ১ কেজি পাতা। তা বাজার বিক্রি করে খরচ বাদ দিয়ে মুনাফা করছেন কমপক্ষে ২শ’ টাকা।
[৬]বষ্টিপাতের পরিমাণও অনেক বেশী। এসব কারনে ফলন ও তুলনামুলক ভাল। চা চাষের সম্ভবনাময় জেলা হিসেবে দ্বার উম্মাচন হয়েছে বলে জানালেন এই কর্মকর্তা।
ইমাম সিদ্দিকী উর্দ্ধতন খামার সহকারী বাংলাদশ চা বোর্ড বলেন, সরকারি বা বেসরকারি ভাবে চায়ের প্রক্রিয়া জাতকরণের মেশিন জেলায় থাকলে সকল কৃষকরা উপকৃত হবে বলে জানালেন এই কর্মকর্তা। সম্পাদনা:আঞ্জুমান আরা