শাহিন হাওলাদার: [২] তারা এও বলেছেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ক্লাসে নিয়ে আসা জরুরি।
[৩] ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ. আ. ম. স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, জীবনের ঝুঁকি না নেওয়াই ভালো। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার ব্যাপারে সরকার সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছে।
[৪] তিনি বলেন, ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম অব্যাহত আছে। তাই ফেব্রুয়ারি মাস পর্যবেক্ষণ করে মার্চে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার চিন্তাভাবনা করা যেতেই পারে। শিক্ষা ব্যবস্থায় ক্ষতি সারা পৃথিবীতেই হয়েছে, যা পুষিয়ে নেওয়া খুবই কষ্টকর। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পরে বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে। যেমন ক্লাসের সংখ্যা বৃদ্ধি করে সিলেবাস শেষ করা এবং সাপ্তাহিক ও বিভিন্ন ছুটি বাতিল করা।
[৫] জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান বলেন, আবারও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি বাড়ানোর প্রধান কারণ হলো শিক্ষকদের ভ্যাকসিনেশন প্রক্রিয়া শেষ করা।
[৬] তিনি বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে কেরেলায় একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর প্রথম দিনেই ১৫৬ জন সংক্রমিত হয়। ইংল্যান্ডেও স্কুল খোলার পর সংক্রমণ বৃদ্ধি পেয়েছে। শিক্ষার্থীরা হয়তো করোনার ঝুঁকি থেকে মুক্ত কিন্তু তাদের দ্বারা পরিবারের অন্য সদস্যরা আক্রান্ত হতে পারে। তাই সঠিক পরিকল্পনা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়াই ভালো। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :