আসিফুজ্জামান পৃথিল: [৩] যুক্তরাজ্যের বেশ কিছু হাসপাতাল এটি ব্যবহার শুরু করে দিয়েছে। এই ওষুধ ব্যবহার করে সুস্থ হওয়ার সময়সীমাও কমে আসে। এ ছাড়াও এটি ব্যবহারে অনেক রোগী ইনটেনসিভ কেয়ারে যাওয়া থেকে বেঁচে যাচ্ছেন। বিবিসি
[৪] গতবছর চেস্টারফিল্ড রয়েল হাসপাতালে এই চিকিৎসা নেন ৬২ বছর বয়সী ওয়েন্ডি কোলমান। তিনি বলেন, ‘আমি নিশ্বাস নিতে পারছিলাম না। আমাকে ইনটেনসিভ কেয়ারে নেওয়া হচ্ছিলো। এরপর আমাকে টকিলিজুমাব দেওয়া হলো। এরপরেই আমার অবস্থা স্থিতিশীল হয়ে আসে। আমি এটা না নিলে কি হতো ভাবতেই ভয় পাচ্ছি।’
[৫] গবেষকদের মতে, কোভিড-১৯ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া অর্ধেক রোগীই এই ওষুধ থেকে ফায়দা পেতে পারেন। ৪ হাজার স্বেচ্ছাসেবীর উপর এই নিয়ে গবেষণা চালানো হয়েছে। এদের এই ওষুধটার সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী স্টেরয়েড ডেক্সামেথনেস দেওয়া হয়েছিলো।
[৬] যেসব রোগী টকিলিজুমাব পেয়েছে তার ৫৯৬ জন বা ২৯ শতাংশ মারা গেছেন। আর যারা ওষুধটি পাননি তাদের ৬৯৪জন বা ৩৩ শতাংশ মারা গেছেন। আর এই ওষুধ নেওয়াদের ৩৩ শতাংশের ভেন্টিলেশন লেগেছে। আর যারা নেননি তাদের ৩৮ শতাংশের লেগেছে। যারা টকিলিজিমাব নেননি তারাও পরীক্ষিত ডেক্সামেথনেস পেয়েছিলেন।
আপনার মতামত লিখুন :