আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] মানবাথিকার, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরসহ নানান ইস্যুতে বেইজিংকে পরোক্ষ হুমকি। [৩]এমন সময় চীনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বাইডেনের আলাপ হলো, যখন দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে দুই দেশের উত্তেজনা চরমে। বাইডেন এই আলাপে অর্থনীতি ও সামরিক ইস্যুগুলোকে অধিকতর গুরুত্ব দিয়েছেন। তিনি বেশ কিছু ইস্যুতে পারস্পরিক সহায়তারও আশ্বাস দিয়েছেন। এর মধ্যে রয়েছে জলবায়ু পরিবর্তন এবং পারমানবিক প্রতিযোগীতা হ্রাস। সিএনএন
[৪]তবে বাইডেন চীনের প্রযুক্তিকে বাজেভাবে ব্যবহারের জন্য দোষারোপও করেছেন। তিনি বলেছেন, চীন অস্বচ্ছভাবে ব্যবহার করে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত। হোয়াইট হাউসের এক জেষ্ঠ্য কর্মকর্তা এই তথ্য জানিয়েছেন। এনবিসি
[৫]এসময় বাইডেন শিকে আহ্বান জানান উইঘুর সংখ্যালঘুদের উপর কি ধরণের নির্যাতন হচ্ছে তা খতিয়ে দেখার জন্য। তিনি বলেন এতে শুধু মার্কিন আদর্শ নয়, বৈশ্বিক আদর্শও ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। বাইডেন শিকে জানান, তার প্রধান লক্ষ্য হলো মার্কিন জনগনের নিরাপত্তা, উন্নয়ন স্বাস্থ্য, জীবনমান উন্নয়ন এবং একটি মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল। পলিটিকো
[৬]এছাড়াও হংকংয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন বিষয়েও কথা বলেন দুজন। বাইডেন বলেন, হংকংয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে। চীনের উচিৎ সেখানে দ্বৈত শাসনব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
আপনার মতামত লিখুন :