কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] এ নিয়ে আসিয়ান দেশগুলো দেয়নি কোনো বিবৃতি দেয়নি বলেও উল্লেখ করেন বক্তারা।
[৩] নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর পিস স্টাডিজ আয়োজিত ওয়েবিনারে নিরাপত্তা বিশ্লেষক সাখাওয়াত হোসেন বলেন, মিয়ানমারের সেনাবাহিনী বৈশ্বিক চাপ সম্পর্কে জেনেই দেশটিতে সামরিক অভ্যুত্থান ঘটিয়েছে।
[৪] বৈশ্বিক নিয়ন্ত্রণের জন্য এখন চীনের সঙ্গে পশ্চিমাদের লড়াই চলছে। অন্যদিকে, চীন ছাড়া মিয়ানমারের কোনো গতি নেই। বাংলাদেশের একদিকে ভারত, অন্যদিকে মিয়ানমার এবং চীনের বেল্ট ও রোড প্রকল্প। সব মিলিয়ে বাংলাদেশ ‘টাগ অব ওয়ার’র মাঝখানে রয়েছে।
[৫] সাবেক পররাষ্ট্র সচিব এম শহীদুল হক বলেন, বাংলাদেশের ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব বাড়াতে হবে এবং রোহিঙ্গা গণহত্যার অভিযোগে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে যে মামলা চলছে তার প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে।
[৬] ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক লাইলুফার ইয়াসমিন বলেন, মিয়ানমারে ঘটে যাওয়া সামরিক অভ্যুত্থানের পর বিশ্বের নজর এখন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের দিকে। এতে রোহিঙ্গা সংকট থেকে দৃষ্টি অন্যদিকে চলে গেছে।