শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১০:৪৭ দুপুর
আপডেট : ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১০:৪৭ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পীরগাছার বাজারে এক জোড়া কপি মিলছে পাঁচ টাকায়! ‘গরুও আর খেতে চাইছে না’

ডেস্ক রিপোর্ট: বিক্রেতারা থরে থরে ফুলকপি, বাঁধাকপির পসরা সাজিয়ে বসে আছে। কিন্তু ক্রেতা মিলছে না। গতকাল শুক্রবার রংপুরের পীরগাছা উপজেলার কান্দিরহাটে গিয়ে দেখা মেলে এমন চিত্র। উপজেলা অন্য হাট-বাজারগুলোতেও একই চিত্র।

অনেককে ৪-৫ টাকা জোড়া হিসেবে কপি বিক্রি করতে দেখা গেছে। যা বাজারে ওঠা অন্যান্য সবজির দামের চেয়ে অনেক কম। বাজারে প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি উঠেছে। বাজারে আসা ক্রেতাদের অন্যান্য শাকসবজি কিনতে দেখা গেলেও কপি ক্রয়ে আগ্রহ ছিল কম। জানা গেছে, ১৫ দিন আগেও এক কেজি ফুলকপি ১৫ থেকে ২০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। এখন সেই কপির জোড়া ৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। তবুও ক্রেতা না পাওয়ায় চরম বিপাকে পড়েছেন চাষিরা।

হাটে কপি নিয়ে আসা কৃষক গনেশ চন্দ্র বলেন, বাজারের যে অবস্থা তাতে সব কপি বিক্রি হবে না। অতিরিক্ত কপি বাড়িতে নিয়ে গেলে পচে নষ্ট হয়ে যাবে। এবার কপি চাষ করে চরম বিপাকে পড়েছি। গরুও আর খেতে চাচ্ছে না।

তিনি আরো বলেন, এ বছর ২০ শতাংশ জমিতে বাঁধাকপি চাষ করেছি। প্রায় ১০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। বাজারের দামে বিক্রি করলে সর্বোচ্চ ৪ হাজার টাকা পাওয়া যাবে।

ক্রেতা মিজানুর রহমান স্বপন জানান, অন্য সময়ের তুলনায় বাজারে এখন প্রচুর শাকসবজি পাওয়া যাচ্ছে। দামও কম। আগে নিয়মিত কপি খেলেও এখন আর খাওয়া হচ্ছে না।

বিক্রেতা আব্দুর রহমান বলেন, বাজারে কপির চাহিদা নেই বললে চলে। ২০০ পিস বাঁধাকপি ও ফুলকপি এনেছি। এখন পর্যন্ত ৬০টি কপি বিক্রি করেছি। -ইত্তেফাক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়