মোহাম্মদ হোসনে: [২] চট্টগ্রাম-হাটহাজারী,খাগড়াছড়ি রাঙ্গামাটি সড়ক-মহাসড়কে দুর্ঘটনায় আহত রোগীদের চিকিৎসা দিতে নির্মাণ করা হচ্ছে এই ট্রমা সেন্টার।
[৩] স্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তর বাস্তবায়নাধীন ট্রমা সেন্টার এ নিমাণ করা হচ্ছে (ক) ৫ তলা ভিত্তিকসহ ৩ তলা বিশিষ্ট হাসপাতাল ভবন। (খ) ৫তলা ভিত্তিকসহ ৩ তলা বিশিষ্ট কনসালন্টেন্ট/মেডিকেল অফিসার ডরমিটরী(প্রতি ফ্লোরে ২ইউনিট করে মোট ১০টি ইউনিট। (গ) ৫তলা ভিত্তিকসহ ৫তলা বিশিষ্ট ষ্টাফ ডরমিটরী(প্রতি ফ্লোরে ২টি মোট ১০ ইউনিট।
[৪] কাজ শুরুর তারিখ থেকে মোট ১৮ মাসে সময়ে নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। ট্রমা সেন্টারটি উত্তর চট্টগ্রামের হাটহাজারী,রাউজান, ফটিকছড়িবাসীসহ পার্বত্য এলাকার লোকজন চিকিৎসা সেবা পাবে।
[৫] চট্টগ্রাম-হাটহাজারী, খাগড়াছড়ি রাঙ্গামাটি সড়ক মহাসড়কে প্রায় প্রতিদিন দুর্ঘটনা ঘটছে।
[৬] এখানে সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৫০ শর্য্যা হাসপাতাল থাকলেও দুর্ঘটনা কবলিত ব্যক্তিদের চিকিৎসা দেওয়ার মতো প্রয়োজনীয় জনবল ও ব্যবস্থা নেই। তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবা পেতে ব্যর্থ হয়ে অনেকেই মৃত্যুর মুখে ঢলে পড়ছে। এসব রোগীর জন্য ট্রমা সেন্টার প্রয়োজন ছিল।
[৭] সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এম.পি দুর্ঘনা জনিত মানুষের চিন্তা করে হাটহাজারীতে ট্রমা সেন্টার নির্মাণের উদ্যোগ নেন।
[৮] হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোহাম্মদ রুহুল আমিন বলেন,উত্তর চট্টগ্রামে তিনটি উপজেলা ও পার্বত্য জেলার মাধ্যম এখনও কোনো ট্রমা সেন্টার নেই। প্রতিদিন সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তিদের বেশিভাগই হাঁড় ভাঙ্গাজনিত। যার কারনে ট্রমা সেন্টার উত্তর চট্টগ্রামবাসীদের জন্য খুবই গুরুত্বপুর্ণ। ট্রমা সেন্টার হাটহাজারী বাসীর পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী উপজেলার লোকজন সুবিধা পাবে।
আপনার মতামত লিখুন :