দেবদুলাল মুন্না: [২] গত ২৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমএমইউ) ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ নিয়েছি। কোনো ব্যথা পাইনি। আর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়নি। পুরোপুরি ভালো আছি। কিন্তু, এটা নিশ্চিত করতে আমাকে ছাড়ার আগে আধ ঘণ্টা অপেক্ষা করার পরামর্শ দেওয়া হয়। দ্বিতীয় ডোজ নিতে হয় প্রথম ডোজ নেওয়ার প্রায় ১২ দিন পর। সেটি নেওয়ার অপেক্ষায় আছি।
[৩] তিনি জানান, তবে ভ্যাকসিন নেওয়ার পরও কোভিড হাইজিন মেনে চলা উচিত। পুরোপুরি ঠিক রয়েছেন। ভ্যাকসিনের গুণমান ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে যারা জানে এমন শিক্ষিত শ্রেণির ব্যক্তিদের মধ্যেও একটা ভিত্তিহীন আশঙ্কা কাজ করছে। কিন্তু আমি অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা সম্পর্কে সব তথ্য ইন্টারনেটে আছে। ইংল্যান্ডের দুজন সহকর্মীর সাথে প্রথম টিকা নেওয়ার আগে কথা বলেছি। নিশ্চিত হয়েছি ভারতীয় প্রতিষ্ঠান সেরাম ইনস্টিটিউট অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার পেটেন্ট করা ভ্যাকসিন তৈরি করছে। তাই, এই ভ্যাকসিনের গুণমান সম্পর্কে সন্দেহের অবকাশ নেই। আমি মনে করি ভ্যাকসিন নিয়ে কারোরই অহেতুক ভয় তাকা ঠিক নয়।
[৪] বাংলাদেশও ভ্যাকসিন সংগ্রহ ও ভ্যাকসিন কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে বেশ ভালোভাবেই কাজ করছে বলে মনে হয়।
আপনার মতামত লিখুন :