আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] অ্যান্টোনিয় গুতেরেস বলেছেন, এই বিষয়টি নিশ্চিত করতে মিয়ানমারকে প্রবল চাপ দিতে হবে। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের পর এটি কোনওভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। নির্বাচন সেখানে খুব স্বাভাবিক পরিবেশে হয়েছে। ক্ষমতা হস্তান্তরেও যথেষ্ঠ সময় মিলেছে। তাই কোনওভাবেই জনতার রায় প্রত্যাখানের সুযোগ নেই। ভয়েস অব আমেরিকা
[৩] সোমবার ক্ষমতা দখল করে মিয়ানমারে সেনাবাহিনী। নির্বাচিত দল এনএলডির সকল আইনপ্রণেতাকেও আটক করা হয়। সেনাবাহিনীর অভিযোগ, দেশটির নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে, ফলে ক্ষমতায় আসতে পারেনি সেনা সমর্থিত রাজনৈতিক দল। আল-জাজিরা
[৪] গুতেরেস মনে করেন, অং সান সুচি সেনাবাহিনীর খুবই নিকটে ছিলেন। তিনি রোহিঙ্গা গণহত্যার ব্যাপারে সেনাবাহিনীকে দ্যর্থহীন সমর্থন দিয়েছেন। যদি তিনি এটি না করতেন সেনাবাহিনী এতোটা আস্কারা পেতো না। রোহিঙ্গা গনহত্যার পক্ষ না নিলে সুচির এই পরিণতি হতো না
[৫] তিনি আরও বলেন, ‘আমি আশা করি, মিয়ানমারে গণতন্ত্র আবারও বিকষিত হবে। কিন্তু এজন্য সব বন্দীকে মুক্তি দিতে হবে। সাংবিধানিক ব্যবস্থা আবারও ফিরিয়ে আনতে হবে। আমি আশা করি, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই ব্যাপারে একমত হবে।
[৬] জাতিসংঘ ছাড়াও বৃহস্পতিবার জি-৭ গ্রুপ নতুন অভ্যুত্থানের নিন্দা জানিয়েছে। দেমটিতে সেনাবিরোধী বিক্ষোভও নতুন করে আকার নিচ্ছে।