বীথি সপ্তর্ষি : যে কারণে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্নকারী জাজিরীয় ভিডিওটি প্রত্যাখ্যান করলাম। -ভিডিওটির কোনো অংশে একবারের জন্যও বিএনপির নামে একটা কথাও বলা হয়নি। বাংলাদেশের অন্যতম বড় বাহিনীপ্রধানের অননুমতিতে ভিডিওচিত্র ধারণ করে তার মান-সম্মান নিয়ে ছিনিমিনি খেলা হয়েছে। – বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার ব্যাপারটা এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। গোপালগঞ্জের হামলা ও ১৭ তারিখ রায়ের ব্যাপারে কিছুই বলা হয়নি।
ডকুমেন্টারিতে ব্যবহৃত ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিকটি অপেশাদার ও চটকদার। ভিডিওর কালার গ্রেডিং খারাপ। ইন্টারভিউগুলোর ফ্রেমিং বাঁকাত্যাড়া। ব্যবসা করবে বলে মিথ্যা কথা বলে মিটিং করা হয়েছে যা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক। -বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অনুমতি না নিয়ে প্রবেশ করে আল জাজিরা অত্যন্ত সংকীর্ণতার পরিচয় দিয়েছে।
১৯৭১ সালে ৩০ লাখ শহীদ ও তিন লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জন করা একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র নিয়ে বিদেশি মিডিয়ার এ ধরনের অপপ্রচার নিন্দনীয়। সর্বোপরি ইনভেস্টিগেশন জার্নালিজমের দোহাই দিয়ে প্রকৃতপক্ষে তারা বাংলাদেশের সাংবাদিকতার স্ট্যান্ডার্ড অনুসরণ করেনি। আমি অনতিবিলম্বে এই ডকুমেন্টারির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রত্যেককে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। ফেসবুক থেকে