আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] হাভার্ড ল স্কুলের সাইবার’ল ক্লিনিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস ক্লিনিক যৌথভাবে ৩টি মানবাধিকার সংস্থার সঙ্গে মিয়ানমার ও বাংলাদেশে ইন্টারনেটে বিভিন্ন বিধিনিষেধ নিয়ে এই শ্বেতপত্র প্রকাশ করে। প্রতিবেদনটি বলছে, দুই দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারে কিছু পরিসরে বিধিনিষেধ আছে। তবে তারা বলছে, পুরো মিয়ানমার জুড়ে ইন্টারনেট সেবা না থাকায় বাংলাদেশের তুলনায় সেখানে কাজ করতে অসুবিধা হয়।
[৩] সাইবার’ল ক্লিনিকের অ্যাসিস্টেন্ট ডিরেক্টর জেসিকা ফেসেল্ড বলেন, ‘এই প্রতিবেদনের বিশেষত্ব হলো তা সীমান্তের দুই দিকেই নজর রাখছে। আমরা বলবো, দুদিকেই জনগনের কণ্ঠ রোধ করার ঘটনা ঘটছে। মিয়ানমারে এমনকি এর মাধ্যমে সংগঠিত হয়েছে গণহত্যাও।’
[৪] তবে এই শ্বেতপত্রে যে ১৬ জনের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে, তাতে কোনও বাংলাদেশির বক্তব্য নেই। মিয়ানমারের সাধারণ মানুষ ছাড়াও এতে আছে বাংলাদেশে থাকা রোহিঙ্গারা। তাই এতে মূলত শিবিরে ইন্টারনেট বন্ধের চিত্রই উঠে এসেছে। তবে রোহিঙ্গারা বলছেন, মিয়ানমারের চেয়ে বাংলাদেশে মত প্রকাশের স্বাধীনতা অনেক বেশি।