শরীফ শাওন: [২] আমদানির মাধ্যমে বাংলাদেশের অনেক খাদ্যশস্যের ঘাটতি পূরণ করা হয়, ডাল তার মধ্যে অন্যতম। বিগত ২০ থেকে ২৫ বছর ধরে যে এইচএস কোডে পণ্যটি আমদানি করা হতো তাতে শুল্ক ছিলো না। কয়েক সপ্তাহ থেকে পণ্যটি ১০ শতাংশ শুল্কসহ ভিন্ন কোডে আমদানি করতে হয় জানিয়েছে দি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র (সিসিসিআই) সভাপতি মাহবুবুল আলম।
[৩] মঙ্গলবার সিসিসিআই’র বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড চেয়ারম্যানকে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে।
[৪] বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত জাতীয় বাজেটে অর্থমন্ত্রী অতি প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য হিসেবে বরাবরের ন্যায় সকল প্রকার ডালকে শুল্কমুক্ত রাখেন।
[৫] মাহবুবুল আলম বলেন, যদি ভুল ব্যাখ্যার কারণে এই এইচএস কোড অনুসরণ করে মটর ডালের শুল্কায়ন করা হলে অতি প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়বে। এর সুরাহা না হলে শুল্কায়নের জটিলতায় চাটার্ড জাহাজ অতিরিক্ত অবস্থানের কারণে পোর্ট ডেমারেজ চার্জ, ব্যাংক ঋণসহ অন্যান্য চার্জ বৃদ্ধি পেয়ে আমদানিকৃত ডালের মূল্য বৃদ্ধি পাবে এবং স্বাভাবিক চাহিদা ও সরবরাহ ব্যবস্থায় ব্যাঘাত ঘটবে। আসন্ন রমজান মাসে চাহিদা অধিক থাকায় সেসময় নেতিবাচক প্রভাব দেখা দিবে।
আপনার মতামত লিখুন :