কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] গত ১৭ ডিসেম্বরের ভার্চুয়াল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ঢাকা সফরের আমন্ত্রণ জানান।
[৩] দিল্লিতে উভয় দেশের ফরেন অফিস কনসালটেশন বৈঠকে মোদি সফর সূচি, বাংলাদেশের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির বিভিন্ন দিক নিয়েই ছিলো বিস্তর আলোচনা।
[৪] পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেছেন, বৈঠকে প্রথাগত বিষয়ের পাশাপাশি নতুন কিছু সহযোগিতার বিষয় উঠে এসেছে, যেগুলোকে সামনে এগিয়ে নিতে চায় দুই দেশ।
[৫] এর মধ্যে ভ্যাকসিন, শুল্ক-অশুল্ক বাধা, কানেক্টিভিটি, ইনফরমেশন টেকনোলজি, লাইন অফ ক্রেডিটের গতি কীভাবে বাড়ানো যেতে পারে, স্থল সীমান্তের অমীমাংসিত বিষয় এবং সীমান্ত সংক্রান্ত সমস্যা ইস্যুতে কিছু অগ্রগতি হচ্ছে।
[৬] ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অনুরাগ শ্রীবাস্তব বলেছেন, যৌথভাবে মুক্তিযুদ্ধ ও দ্বিপক্ষীয় কূটনৈতিক সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তী পালনের বিশদ কর্মসূচি চূড়ান্ত নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এ অনুষ্ঠান ভারত, বাংলাদেশ ও তৃতীয় দেশে পালিত হবে।
[৮] তিনি বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের জয়েন্ট কনসালটেটিভ কমিশনের বৈঠকে, প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ের ভার্চুয়াল সামিট এবং ২৬ মার্চে সশরীরে বৈঠককে মাথায় রেখে এজেন্ডা বাস্তবায়নের প্রস্তুতি চলছে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :