শিরোনাম
◈ ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৮টি কূপ খনন শেষ করতে চায় পেট্রোবাংলা ◈ ভিত্তিহীন মামলায় বিরোধী নেতাকর্মীদের নাজেহাল করা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল ◈ বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী ◈ অপরাধের কারণেই বিএনপি নেতা-কর্মীদের  বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী  ◈ অ্যাননটেক্সকে জনতা ব্যাংকের সুদ মওকুফ সুবিধা বাতিলের নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি  ◈ ঢাকা শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্বজুড়ে উত্তেজনা, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আতঙ্ক ◈ বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের বাউন্ডারি ভেঙে বাস ঢু‌কে প্রকৌশলী নিহত ◈ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন

প্রকাশিত : ২৭ জানুয়ারী, ২০২১, ১১:২৬ দুপুর
আপডেট : ২৭ জানুয়ারী, ২০২১, ১১:২৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

১ বাবা, ২৭ মা, ১৫০ ভাই-বোন!

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক: কানাডার অন্যতম পরিচিত ব্যক্তি উইনস্টোন ব্ল্যাকমোর। ৬৪ বছরের এই ব্যক্তির স্ত্রীর সংখ্যা ২৭। তার ছেলে-মেয়ে রয়েছে ১৫০টি। ওই পরিবারের সদস্য ১৯ বছরের মার্লিন ব্ল্যাকমোর সম্প্রতি নিজের এই বিশাল পরিবারে কথা শেয়ার করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়।

কারও জন্মদিনে কীভাবে উৎসব হয় তাদের বাড়িতে, বা এতো সংখ্যক ভাই-বোনের সঙ্গে স্কুলে যাওয়ার অভিজ্ঞতা নজর কেড়েছে নেটাগরিকদের। খবর আনন্দবাজারের

কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়ার বাউন্টিফুলে তার বিশাল পরিবারের সঙ্গে থাকেন মার্লিন। তিনি ছাড়াও তার দুই ভাই মুরারি এবং ওয়ারেনও নিজেদের পরিবারের কথা শেয়ার করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। এতোজনের সঙ্গে থাকা যেমন মজার তেমনই অস্বস্তিরও। ওই তিন ভাইয়ের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে উঠে এসেছে সেই বিষয়টিও।

মার্লিন জানিয়েছেন, ১৫০ জন ভাই-বোনের মধ্যে সবচেয়ে বড়জনের বয়স ৪৪ বছর। সবচেয়ে ছোটজনের বয়স ১ বছর। প্রত্যেকে তাদের গর্ভধারিণী মাকে ‘মাম’বলে ডাকেন। বাকি সৎ মায়েদের ডাকেন ‘মাদার’বলে। দুই ভিন্ন মায়ের সন্তান। কিন্তু তাদের জন্ম একই দিনে- তাদের বাড়িতে এ রকম উদাহরণও রয়েছে।

মার্লিন জানিয়েছেন, ভাই-বোনেরা একই স্কুলে পড়ে। সেই স্কুলের মালিক তার বাবা উইনস্টোন। অস্বাভাবিক বড় পরিবারে নিজের ভাই-বোনদের সামলাতে সামলাতে বাইরের কারও সঙ্গে তাদের সেভাবে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে না বলেই জানিয়েছেন মার্লিন।

বাবা, ১৫০ ভাই-বোন এবং ২৭ জন মাকে নিয়ে বিশাল পরিবারের সদস্যরা কেউ আলাদা থাকেন না। সকলেই একই বাড়িতে থাকেন। তাদের সেই বাড়ির নাম মোটেল হাউস। এতোজনের জন্য বাজার থেকে জিনিস কেনাও কতটা সমস্যার তাও তারা হাড়ে হাড়ে টের পান। সেজন্যই তাদের বাড়ির মধ্যেই হয় শাকসবজির চাষ। সূত্র:বিডি প্রতিদিন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়