তিনি বলেন, পরিকল্পিতভাবে বাবুলের হত্যার দায় বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থী আবদুল কাদেরের ঘাড়ে চাপাতেই এবং নির্বাচন থেকে সরিয়ে দিতে এই ষড়যন্ত্র ।
লিখিত বক্তব্যে তিনি আরো বলেন , আমার স্বামীকে নির্বাচন থেকে সরে যেতে হুমকি ধমকি দেওয়া হচ্ছিল। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বাহাদুর টিপুর বাসার থেকে বের হতেই সংঘর্ষ শুরু হয়। আর এই সংঘর্ষে প্রাণ হারান বাবুল । কদমতলীর হারুন মার্ডার , ডবলমুরিং থানা ছাত্রলীগের কর্মী সোহেল খন্দকার , আগ্রাবাদে মারুফ চৌধুরী মিন্টু হত্যাকান্ডে মোস্তফা কামাল টিপু প্রকাশ কসাই টিপু জড়িত ছিল তা প্রশাসন অবহিত । বাবুল হত্যাকান্ডের পর থেকে আব্দুল কাদেরের পক্ষে কাজ করা কর্মীদেরও ধামকি দেয়া হচ্ছে।
তিনি, সুষ্টু তদন্তের মাধ্যমে বাবুল হত্যাকান্ডে জড়িতদের আইনের আওয়তায় আনার জন্যে প্রধানমন্ত্রী ও প্রশাসনের হস্তক্ষে কামনা করছি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থী আবদুল কাদেরের ছেলে ও মেয়েসহ প্রতিবেশি।
উল্লেখ্য, গত ১২ জানুয়ারি বুধবার রাতে আগ্রাবাদ পাঠানটুলি মগপুকুর পাড় এলাকায় নির্বাচনী প্রচারকালে এক সংঘর্ষে আওয়ামী লীগ সমর্থিত ২৮ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাহাদুর এর অনুসারী বাবুল সর্দার গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। সম্পদনা: আখিরুজ্জামান সোহান
আপনার মতামত লিখুন :