শরীফ শাওন: [২] প্রকাশক ও পুস্তক বিক্রেতারা জানান, করোনা পরিস্থিতিতে ক্ষতির মুখে পড়েছে শিল্পটি। মাঠ পর্যায়ে হয়রানি বন্ধ না হলে ঘুরে দাঁড়ানো অসম্ভব হবে।
[৩] বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সহসভাপতি শ্যামল পাল বলেন, করোনার ৯ মাসে ৬ হাজার ৪৮০ কোটি টাকার বই বিক্রি কমেছে। এসময়ে ৭ হাজার ২০০ কোটি টাকার বই বিক্রি হতো। করোনায় ৮০ শতাংশ জনবলকে বিনা বেতনে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে জেলায় জেলায় বই বিক্রিতে প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বাধা দেয় তাহলে সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
[৪] শনিবার সমিতির বার্ষিক সভায় বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সভাপতি আরিফ হোসেন ছোটন বলেন, সৃজনশীল বই বিক্রিতে আইনগত কোনও বাধা নেই।
[৫] হয়রানি বন্ধের আশ্বাস জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী ডা. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, প্রকাশনা শিল্পকে টিকিয়ে রাখার উপায় প্রকাশকদের খুঁজে বের করতে হবে।
[৬] জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, সন্তানদের শিক্ষায় বিনিয়োগই শ্রেষ্ঠ বিনিয়োগ। এজন্য পাঠ্য বইয়ের পাশাপাশি পাঠ্যক্রম বহির্ভূত সৃজনশীল বই পাঠে শিশুদেরকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে।
আপনার মতামত লিখুন :