তাবাসসুম সুইটি: [২] বিশ্বের শীর্ষ ধনীর খেতাব লাভের এক সপ্তাহের মধ্যেই বৃহস্পতিবার এক টুইট বার্তায় মাস্ক জানান, গ্রিন প্রাইজের জন্য তিনি ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বরাদ্দ করেছেন। বাকি পরিকল্পনা তিনি পরবর্তীতে জানাবেন। আল-জাজিরা
[৩] ব্লুমবার্গ বিলিওনিয়ার ইনডেক্স অনুসারে দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্ম নেওয়া মাস্কের বর্তমান সম্পদের পরিমাণ ২০১.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
[৪] গ্রিন প্রাইজের পাশাপাশি মাস্ক আরও কিছু সেবামূলক কাজের সাথে জড়িত। কোয়ার্টাজের এক রিপোর্টে জানা যায়, ২০১৬ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত মাস্ক প্রতিমাসে তার আয়ের ০.১ শতাংশ ২০০টি স্বেচ্ছাসেবী মানবতাবাদী সংগঠনে দান করেন।
[৫] মাস্কের এই কার্বণ নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণের প্রবণতা তার অন্যান্য ব্যবসার ক্ষেত্রেও লক্ষ্য করা যায়। তার প্রতিষ্ঠানের প্রযুক্তিগুলো পরিবেশ দূষণ হ্রাসে অবদান রাখছে। কার্বণ গ্রহন ও সংরক্ষণের জন্য উদ্ভাবিত প্রযুক্তিগুলোর মূল লক্ষ্য একটি, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য দায়ী গ্রিনহাউজ গ্যাস হ্রাস করা। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল