ডয়চে ভেলে: করোনা মোকাবিলায় বাইডেন প্রশাসন সম্প্রতি ১.৯ ট্রিলিয়ন ডলারের (প্রায় এক কোটি ৬১ লাখ কোটি টাকা) রিলিফ প্যাকেজের পরিকল্পনা ঘোষণা করে৷ বৃহস্পতিবার (২১ জানুয়ারি) কয়েকটি উল্লেখযোগ্য মুদ্রার বিপরীতে ডলারের মান পড়ে যাওয়ার এটি একটি কারণ৷
রিলিজ প্যাকেজের জন্য মার্কিন অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি আসবে এই আশায় ‘সেফ-হেভেন কারেন্সি' বলে পরিচিত মুদ্রাগুলোর চাহিদা কমে গেছে৷ যেসব দেশের আইন ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা স্থিতিশীল, দুর্নীতিকম, যাদের ক্রয়ক্ষমতা স্থিতিশীল, অর্থব্যবস্থাপনা ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি ভালো সেসব দেশের মুদ্রাকে সাধারণত সেফ-হেভেন কারেন্সি হিসেবে ধরা হয়৷
বৃহস্পতিবার এশিয়ায় টানা তৃতীয়দিনের মতো কানাডীয় ডলারের বিপরীতে মার্কিন ডলার ০.২ শতাংশ পড়ে গেছে৷ নরওয়েজিয়ান ক্রোনার বিপরীতেও ডলার ০.৪ শতাংশ পড়েছে৷
আরেকটি সেফ-হেভেন কারেন্সি জাপানের ইয়েনের বিপরীতে ডলারের মান ০.২ শতাংশ কমে গেছে৷
ইউরো, অস্ট্রেলিয়ার ডলারের বিপরীতেও ডলারের একই চিত্র দেখা গেছে৷ গ্রন্থনা: ফরহাদ বিন নূর
আপনার মতামত লিখুন :